পাতা:বনে পাহাড়ে - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

दन*ांशष्ट्रऍ আমি প্ৰস্তাব করলাম গাড়ী একটা ভাল জায়গা দেখে থামিয়ে চা খাওয়া এবং কিছুক্ষণ বিশ্রাম করা যাক। এই সময়ে মিঃ সিংহ ষ্ঠার প্রথম চাকরী জীবনের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করুন। গল্পটা মুলতুবী রয়েছে অনেকক্ষণ থেকে । আরও পনেরো মিনিট পরে বঁাদিকে একটা বড় শিলাখণ্ড পাওয়া গেল, যেন সান বঁধানে চাতাল । এর পাশে আমাদের গাড়ী থামানো হোল । বেশ আরামে বসে চা খাওয়া গেল পাথরের চাতালে বসে । পাশের খাদে যেন একরাশ নিবিড় অন্ধকারে জমে। দু’ একটা নৈশ পাখীর ডাক বনের মধ্যে। মিঃ সিংহ বল্পেন-সে হোল ১৯২২ সালের কথা । সে বারে আমি প্ৰথম বনবিভাগে ট্রেনিংএ গেলাম । অর্ডার পেলাম পোংসাতে গিয়ে বনবিভাগের কৰ্ম্মচারীর কাছে কাজ শিখতে হবে । --পোংসা কোথায় ? -যখনকার কথা বলছি, তখন আমিও জানতাম না। শুধু এইটুকু আমায় বলে দেওয়া হয়েছিল বেঙ্গল নাগপুর রেলপথের মনোহরপুর ষ্টেশনে নেমে সেখানে যেতে হয়। -कऊ भश्लि ? -6षाव्णं मgङgझा भा३छ । --রাস্ত ভালো ? --সেইটাই আমার গল্পের বিষয়। এ গল্প প্ৰধানত রাস্তার গল্প । আজি এই অন্ধকার রাত্রে বনের পথে সে কথা বড় বেশি করে মনে হচ্ছে। শুনুন তারপর । মনোহরপুর ষ্টেশনে নেমে ওখানকার বনবিভাগের বাংলোতে লোকজনের সঙ্গে দেখা করলাম । তাদেরই মুখে শুনলাম আমার গন্তব্যস্থান এখান থেকে ১৫/১৬ মাইল দূর। বেলা তিনটা। আমার সঙ্গে সাইকেল ছিল, দেশ থেকে এক পাচক ঠাকুরও এনেছিলাম। আমি ভাবলাম এ আর এমন বেশি দূর কি। সাইকেলে চট করে চলে যাওয়া যাবে। কিন্তু পরে ভেবে দেখলুম। বাধা হোল পাচক ঠাকুর। সে পথ চেনে না। একা এ পথে যেতে