পাতা:বন্ধক সম্পর্কীয় পুস্তক.pdf/১৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ১৩৪. } ওখদি ৰুর দিতে কী করেন তাহা হইলে বন্ধকএইভ দখল পাইgেমত্ত স্থলে আমল খণের বিষয় তমাদী কর দিতে ক্ৰটী করিবার তারিখ হইতে গর্ণনা যে স্থলে কিন্ডিবন্দির দ্বায় ঋণ পরিশোধ করিবার শর্ত থাকে ও এক কিন্ডি খেলাপ হইলেই সমুদয় টাকা দিবার শর্ত হয় এবং খভে বস্তুক গ্রহীতার বয়সিদ্ধ । ৰরিবার ক্ষস্থত। থাকে সে স্থলে আগ্র কোর্ট এই বিধি করিয়াছেন যে দখল প্রাপ্ত খইবার নালিশে অমাদি যে দিবস প্রথমে কিস্তি খেলাপ হইয়াছে সেই দিবস হইতে গণ্য করিতে হইবে এবং সেই তারিখ হইতে ১২ বৎসর মধ্যে ৰয়সিদ্ধ করিবার জন্য নালিশ করিতে হইবে। কিন্তু হাইকোর্ট ঐ বিধি রদ করিয়া এই নিম্পত্তি করিয়াছিলেন যে প্রথম খেলাপ হইলেই যে বন্ধকগ্রহীতাকে বয়সিদ্ধ করিতে হইবে এমন নহে । প্রত্যেক কিস্তি খেলাপের পর ১২ বৎসর মধ্যে বয়সিদ্ধের মালিশ হইতে পারে। যদি ঋণী ষে কিস্তিতে তমাদি হইয়াছে ত জন্য টাকা দেয় তবে মে ব্যক্তি এমত আপত্তি করিতে পারিবে না যে ঐ টাকা পরের কিস্তি অর্থাৎ যে কিস্তিতে তমাদি হয় নাই সেই কিস্তির বাবত দেওয়া হইয়াছে # । বাকি খাজনার নিলাম খরিদারের মালিশ করিবার কারণ যে তারিখে রেবিনিউ বোর্ড কর্তৃক নিলাম মঞ্জর হয় ঐ তারিখ হইতে গণ্য হইবে । ভিত্রী জরিতে নিলাম খরিদ হইলে আগ্রী আদালত এই বিধি করিয়াছেন বে আদালত যে তারিখে নিলাম মঞ্জর করেন ঐ তারিখে নালিশের কারণ উখাপন হইৰে । কিন্তু কলিকাতা হাইকোর্ট বিচার করিয়াছেন যে নিলামের তারিখে মালিশের কারণ উথাপিত হয় সার্টফিকিটের তারিখে নহে। ডিক্ৰী জারির নিলাম খরিদার খরিদের পর দেখিলেন যে বিক্রীত ভূমি বাকি খাজানার নির্মিত্ত ইজার দেওয়া হইয়াছে। অনেক বৎসর পরে তিনি দখলের নালিশ করিলেগ । ইহাতে এই নিষ্পত্তি হইয়াছে যে ইজারার মেয়াদ গত না হইলে খরিদার নালিশ করিতে পারে না এজন্য তাহার নালিশের কারণ ইজারা অস্তে উত্থাপন 益 4ਚੋ: *ट्ट ट्यांs a बf३ २७:s *js ! ঃ উঃ পঃ আঃ * বালম ৩২২ পৃঃ । ”