পাতা:বন্ধক সম্পর্কীয় পুস্তক.pdf/৬৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*. ( 4ы ) সে স্থলে ঐ বন্ধকপত্র অগ্রাহ হইয়া কওযাল গ্রাহ হইতে পারে মা অথবা বন্ধুকপত্র রেজেক্টরীকৃত হইলে তাহার পূর্বকার রেজেক্টরী বিহীন কওয়াল অগ্রস্থ হইয়। বন্ধকপত্র গ্রাহযোগ্য হয় না। আর ষে ব্যক্তি পরে খরিদ করিয়া দলিল রেজেক্টরা করিয়াছে সে বিক্রিত সম্পত্তি প্রাপ্ত হয় বটে কিন্তু প্রথম যে বন্ধকপত্র লিখিত হইয়াছে তাহ রেজেক্টরী না হইলেও উক্ত সম্পত্তি সেই বন্ধকের দায়ী থাকে • । মহারাজা মহেশ্বর বকুল বনাম বেকণ চৌধুরীর মোকদ্দমায় বাদী কোঙ্গ এক ভূমিতে আপনার বন্ধুক স্বত্ব স্থাপনের নালিশ করিয়াছিল। আর ঐ খত রেজেক্টরী ছিল না । সেই সময় ঐ জমি খতের তারিখের পরের এক খরিদারের দখলে ছিল ঐ খরিদারের কওয়াল রেজেক্টরী ছিল । এই মোকদ্দমায় এই তর্ক হইয়াছিল ষে খরিদার প্রকৃত প্রস্তাবে সাবেক খতের বিষয় অজ্ঞাত থাকিয় ক্রয় ছে অত্বৰ তাহার পক্ষে কোন হানি হইতে পারে না। চিফ জুষ্টীস এই বিচার করেন যে ভার্ডেন মিথ সামের নজির অনুসারে যদি প্রকৃতপ্রস্তাবে খত বিবাদীর খারদের পুর্বে লিখিত পঠিভ হইয় থাকে তাহা হইলে ঐ খতকে অগ্রগণ্য কর। যাইবে আর ষদবধি বিবাদী প্রমাণ করিতে না পারেন যে সে ঐ খতের বিধয় না জামিয়া প্রকৃতপ্রস্তাবে খরিদ করিয়াছে তাবৎ তাহার কওয়ালাকে গণ্য করা যাইবে না। আর যদিও বিবাদী উক্ত বিষয় প্রমাণ করে তথাচ যাবৎ ইহা নিশ্চয় না হয় যে বাদী প্রতিবাদীকে খতের বিষয় জানাইতে আবদ্ধ ছিল তাৰৎ প্রতিবাদীর খরিদকে অগ্রগণ্য করা যাইবে না। যদি আইনানুসারে বাদী ঐ খত অগ্রগণ্য হুইবার জন্য রেজেক্টরী করিতে আবদ্ধ ছিল না তাহা হইলে বিবাদীকে ঐ খতের বিষয় জানাইতেও আবদ্ধ ছিল মী যদি প্রতিবাদী ইছ। প্রমাণ করে যে সে মূল্য দিয়া প্রকৃতপ্রস্তাবে খরিদ করিয়াছে তাহ হইলে ৰাণীকে প্রমাণ করিতে হইৰে যে সে প্রতিবাদীর খরিদের পুৰ্ব্বে টাকা কঞ্জ দিয়া বস্তুকী খত পাইয়াছে × । সামান্য ৰন্ধকগ্রহীত। ডিক্ৰী জারীতে আবদ্ধ সম্পত্তি বিক্রয় করান । দ্বিতীয় এক বন্ধকগ্রহীত মূলের টাকা এই বলিয়া ক্রোক করাণ যে যদিও তাহার দলিল • সদর দেওয়ামী আদালতের ১৮৫২ সালের ফয়সল বহির ৯৮৭ পৃষ্ঠা ও ১৮৫৩ সালের বয়সল বহির ৭৭ পৃষ্ঠা এবং পশ্চিম প্রদেশীয় সদর আদালতের দিপার্ট বহির সপ্তম বালমের ১২৪ পৃষ্ঠা ৮ 強 નૃઃ ।