পরিষ্কার করিয়া ছানিয়া লও। তৈল (একটু বেশী পরিমাণে), নুণ ও কাঁচা লঙ্কা মাহিয়া খাও, ইচ্ছা করিলে তৎসহ আদা বাঁটা পেঁয়াজ বাটা মাখিয়া লইতে পার।
কেহ কেহ বেগুণের দুই পার্শ্বে দুইটা ছেঁঁদা করিয়া এক ছেঁদায় একটা কাঁচা লঙ্কা ও অপর ছেঁদায় এক কোয়া রশুন বা হিঙ পুরিয়া একটু তৈল মাখিয়া পোড়াইল লয়েন। পরে কাঁচা লঙ্কা ও রশুন বা হিঙ সহ ঐ পোড়া বেগুনে তৈল, নুণ, পেঁয়াজ ও আদার রস মাখিয়া খান।
বেগুণের পার্শ্বে ছেঁদা না করিয়া পোড়াইলে উহা সশব্দে ফাটিয়া যাইবার আশঙ্কা থাকে। পটোলেরও তাহাই।
৭। আমলু শাক পোড়া
আমলুর শাক কলাপাতায় জড়াইয়া আখার মধ্যে ছাইয়ে ফেলিয়া পোড়াও। পরে পোড়া কলার পাতা ফেলিয়া দিয়া তৈল, নুণ, কাচা লঙ্কা ও সরিষা বাটা মাখিয়া খাও। কেহ কেহ তৈল, নুণ, কাঁচা লঙ্কা ও সরিষা বাটা দিয়া পূর্ব্বেই শাক মাখিয়া পোড়াইয়া লয়েন। এতৎসহ নারিকেল কুড় মিশাইয়াও পোড়ান যাইতে পারে।
৮। নারিকেল-কুড়া পোড়া
ঝুনা নারিকেল কুড়াইয়া তৎসহ নুণ ও সরিষা বাটা মাখিয়া কলাপাতায় জড়াইয়া আখার ছাইয়ের মধ্যে ফেলিয়া পোড়াও।