পাতা:বর্ত্তমান জগৎ তৃতীয় ভাগ.pdf/১৬

বিংশশতাব্দীর কুরুক্ষেত্র আন্তর্জাতিক সম্মিলনের সংখ্যা শতাধিক হইবে। আজ তাহারা কোথায় ? পাণ্ডিত্যের মহলে নাকি কোন দ্বন্দ্ব বিরোধ বা হিংসান্বেষ নাই--সেই ক্ষেত্রে সাদা, কাল, লাল, পীত চামড়ার প্রভেদ না কি লক্ষ্য করা হয় না। কোথায় আজ সেই সমুদয় ধুরন্ধর মণ্ডলী ? International Congress of Universities, International Conference of Historians, Universal Races Congress, Congress of Religions, International Congress of Trades Unions, International Conference of Socialists ES সকলের নাম আজ শুনিতে পাই না কেন ? সুধীগণ আজ নির্বক যে ! বিংশশতাব্দীর মানব, এই গুলিই না তোমার বর্তমান সভ্যতার গৌরব সামগ্ৰী ! TITKf3 og International Law ggr iš TC3 frog 3ĝas ja < "Concert of Europe.” &c.(3t:(33 fxg3 at $(S stপিটাইতেছিলেন যে, সমগ্ৰ ইউরোপ, এমন কি সমগ্ৰ পৃথিবীই বৰ্ত্তমান যুগে ঐক্যবদ্ধ যুক্ত-মানব-পরিবারে পরিণত হইতে চলিয়াছে। মানবসমাজের ভিতর আর কোন বিরোধ থাকিবে না—সামান্য বিরোধ উপস্থিত হইবা মাত্র সকল দেশের প্রতিনিধিরা বৈঠকে বসিয়া শালিসী করিয়া দিবেন। এই পঞ্চায়েতী, অথবা বারোইয়ারী কিম্বা ছত্রিশী বৈঠকে যে ব্যবস্থা করা হইয়া থাকে তাহার নাম International Law, এই সকল শালিসীর বিধানে পৃথিবীর সর্বত্র শান্তি প্রতিষ্ঠিত হইবে-মারামারি কাটাকাটি থাকিবে না-দুনিয়ার সর্বত্রই এক attrifts (Federation of Mankind) বিরাজ করিবে। – নাম জানা রাষ্ট্রবীরেরা লম্বা গলা করিয়া এই আশা প্রচার করিয়া আলিয়াছেন। কেবল আশা মাত্র নয়। র্তাহারা ਬਕਰ ਰਡੋ ਡੋਲ8