পাতা:বর্ত্তমান জগৎ তৃতীয় ভাগ.pdf/২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শক্ৰত কাহাকে বলে ? রাষ্ট্রমণ্ডলের মামুলী অবস্থায় মিথ্যা কথা বলা দূষণীয় বিবেচিত হয়। কি না জানি না। লড়াইয়ের সময়ে ত মিথ্যা কথা বলাই ধৰ্ম্ম বিবেচিত হইতেছে দেখিতেছি। শত্রুপক্ষীয়েরা পরস্পর গালাগালি এবং দোষারোপ করিতেছেন, এবং সত্যবাদিত বোধ হয় মানবসংসার হইতে নিৰ্বাসিত হইয়াছে। সংবাদপত্রে যে সকল তথ্য প্রচারিত হইতেছে তাহার উপর কিছু মাত্র বিশ্বাস রাখা যাইতে পারে না । ইংরাজের জাৰ্ম্মাণের কাপুরুষতা ও পরাজয় রটাইতেছেন এবং জাৰ্ম্মাণের ইংরাজের ভীরুতা ও বিশ্বাসঘাতকতা প্রচার করিতেছেন। যুদ্ধের পূর্ববৰ্ত্তী ঘটনাগুলিও DBDBD BBL BD BBDB BDB BBBDDOB DDB BBDD DDDD DDD বিপরীত বর্ণন করিয়াছেন। কোন পক্ষের তথ্যগুলি সত্যভাবে গ্ৰহণ করা যাইবে ? চোখের সম্মুখে একটা লড়াই হইতেছে তাহার কারণগুলি এক এক পক্ষ এক এক আৰারে প্রচার করিতেছেন, এই সমুদয় বাক্যজাল এবং রাষ্ট্ৰীয় কারচুপী ভেদ করিয়া সত্য উদ্ধার করা অসম্ভব। BBD DBD DDBDB DBBD DBDBB BDBBD DDD সত্যমিথ্যা বিশ্লেষণ করা দুঃসাধ্য নয় কি ? তাহার পর রোজই সংবাদপত্রে যুদ্ধের খবর বাহির হইতেছে। (s এগুলির ভিতর শতকরা ১০ অংশ পৰ্য্যন্ত বিশ্বাসযোগ্য কি না সন্দেহ। এক পক্ষ বলিতেছেন “আমরা জিতিয়াছি।” শত্ৰুপক্ষ ঠিক সেই ঘটনা। সম্বন্ধেই বলিতেছেন যে তাহারাই জিতিয়াছেন। এদিকে সকল দেশের পত্রিকাসম্পাদকের তীহাদের শত্রুপক্ষীয় সম্পাদকগণকে মিথ্যাবাদী বলিয়া তিরষ্কার করিতেছেন। অন্ত্ৰমুদ্ধের সঙ্গে সঙ্গে বাক্ষুদ্ধও কম চলিতেছে