পাতা:বর্ত্তমান জগৎ তৃতীয় ভাগ.pdf/৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

খাদ্য দ্রব্য সংগ্রহের হুজুগ R ক্ষেত্রে রসদ পাঠান যেরূপ অত্যাবশ্যক সেইরূপ দেশের টাকার বাজার ঠাণ্ডা রাখা এবং দেশীয় জনসাধারণের মাথা ঠিক রাখাও সমর-নীতিজ্ঞদিগের অত্যাবশ্যক কৰ্ম্ম । যে যে দেশে লড়াই বাধিয়াছে সকল স্থানেই দেখিতেছি জনগণ খাদ্য দ্রব্য সংগ্ৰহ করিতে ব্যস্ত হইয়াছেন। যেমন ব্যাঙ্ক হইতে টাকা তুলিয়া লওয়া একটা হুজুগ সেইরূপ নিজ নিজ গৃহে ২৪ মাসের রসদ মজুত রাখিবার জন্য সাধারণ গৃহস্থেরা প্ৰাণ পণ চেষ্টা করিতেছে। ফ্রান্সে, , জাৰ্ম্মাণিতে, ইংল্যাণ্ডে সৰ্ব্বত্রই এই দৃশ্য। মূল্য বৃদ্ধির ভয়েই লোকেরা প্রথম হইতে সস্তায় রসদ সংগ্ৰহ করিতে প্ৰবৃত্ত হয়। ইংল্যাণ্ডের ভিন্ন ভিন্ন জেলায় খাদ্য দ্রব্য সংগ্রহের হুজুগ বেশ প্ৰবল ভাবেই উঠিয়াছে। লণ্ডনে ও কম নয়। দরিদ্র গৃহস্থগণের ত কথাই নাই। মধ্যবিত্ত এবং ধনী জনগণও ৬/৭ মাসের খোরাক ঘরে রাখিতে চেষ্টা করিতেছেন। এ কয়দিন শাকশাজীর বাজারে, মাছ মাংসের দোকানে, মুদীখানায় এবং রুটিবিস্কুটের কারখানায় সর্বদা অসংখ্য খরিদদার আসা যাওয়া করিতেছে। দােকানে ভিড় লাগিয়াই আছে। কোন দােকানে জিনিষ BB DBDDBD DBDDB DBBBDD BB BD BDBDBDt DDDB BB DDD থাকিতে হয়। দোকানদারেরা এই অর্ডারগুলি সরবরাহ করিয়া উঠিতে পারিতেছেন না। অধিকন্তু ইহাদের নিকট টেলিগ্রাফে ও অনেক অর্ডার আসিয়াছে। কোন কোন দোকানে এত অর্ডার জমিয়াছে যে দোকান gaক সপ্তাহ বন্ধ করিয়া কেবল সেইগুলি সরবরাহ করিলে ও যথেষ্ট কাৰ্য্য করা হয়। ] . . মূল্য বৃদ্ধির ভয়ে লোকেরা বেশী বেশী অর্ডার দিতেছে। কিন্তু ইতি মধ্যে এত বেশী অর্ডার দেওয়া হইয়াছে যে, দোকানদারেরা বাধ্য