পাতা:বর্ত্তমান জগৎ দ্বিতীয় ভাগ.pdf/১১৩

বহিৰ্দশ্য S 9 به মান্দ্ৰাজীর সঙ্গে আলাপ হইল। ইনি গণিতশাস্ত্ৰে প্ৰতিভাবান। ইহার অদ্ভুত শক্তি দেখিয়া কেম্বি জ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিতাধ্যাপক মুগ্ধ হন। তাহার ফলে ইহাকে বিশেষ বৃত্তি দিয়া এখানে রাখা হইয়াছে। ইনি মান্দ্রাজের কোন কাৰ্য্যালয়ে ৩০২ টাকা মাসিক বেতনে চাকরী করিতেন। এণ্ট্যান্স পাশও করা ছিল না। কিন্তু দৈবক্রমে গণিতের চর্চা করিতে করিতে অনেক নূতন দিকে মাথা খুলিয়া যায়। পরে গণিতে বিশেষজ্ঞদিগের সঙ্গে চিঠিপত্ৰ চলিতে থাকে। অবশেষে ইহঁর আলোচনায় প্রীত হইয়া কেন্বিজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ইহঁর জন্য ‘সাইজার” বৃত্তি (Sizar) প্ৰদানের ব্যবস্থা করেন । নিতান্ত দরিদ্র কিন্তু যথার্থ মেধাবী ছাত্র না হইলে এই বৃত্তি কেহ পায় না । ইনি তিনবৎসর কাল এই বুত্তি পাইবেন । বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মানুসারে ইহঁাকে কোন লেখা পড়া করিতে হইবে না-পরীক্ষা দিতেও হইবে না । নিজের খেয়ালমত ইনি মৌলিক অনুসন্ধান করিতেছেন এবং ইহঁর উৎসাহদাতা অধ্যাপককে তাহার গণিতচর্চায় সাহায্য করিতেছেন। ইংরাজ অধ্যাপকের আন্তরিক গুণগ্ৰাহিতায় মুগ্ধ হইলাম। রাত্রিকালে ভারতীয় ছাত্রদের পরিষৎ বা “ইণ্ডিয়ান মজলিশ” দেখিতে গেলাম । আলোচনা হইতেছে, “ভারতবর্ষে পাশ্চাত্য বিবাহপদ্ধতি প্ৰবৰ্ত্তিত হওয়া উচিত। কিনা।” “মজলিশে”র অবস্থা ভাল নয় । সমগ্ৰ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১২৫ জন ভারতীয় ছাত্র । তাহার মধ্যে প্ৰায় ৭৫ জন মাত্র এই পরিষদের সভ্য। তাহার ভিতরও অৰ্দ্ধেকে চাঁদা দেন না । আজ রাত্রে উপস্থিত। ২০ জন। দলাদলি, রেষারেষি, হামবড়াভাব, MyBDBDDD DBDB BBBD DD BuDB DDBE S