পাতা:বর্ত্তমান জগৎ দ্বিতীয় ভাগ.pdf/১৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

दिव्ल८उद् छ्-भ्र SVY ইনি বলিলেন, “লেখক ও গ্ৰন্থকারগণের স্বত্ব রক্ষা করিবার জন্য . একটা সমিতি আছে । তাহারা প্ৰকাশকদিগের অত্যাচার হইতে গ্রন্থকারাদিগকে বাচাইয়া থাকেন । সমিতির নাম “গ্রন্থকার-সমিতি” । আমার বিশ্বাস, এই সমিতির সভ্য হইলে গ্রন্থকারেরা প্ৰকাশকদিগের জুয়াচুরি, প্রতারণা এবং দৌরাত্ম্য হইতে অব্যাহতি পান। প্ৰকাশকেরা গ্রন্থকারদিগের স্বাৰ্থ নষ্ট করিতে প্রায়ই চেষ্টত। কিন্তু বিগত বিশবৎসর হইতে “গ্রন্থকার সমিতি”র প্রয়াসে প্ৰকাশকেরা অনেকটা কাবু হইয়াছেন। এই সমিতি বহুস্থলে ইহঁাদিগের নিকট হইতে গ্ৰন্থকারগণের প্রাপ্য অর্থ আদায় করিয়া দিয়াছেন-পাণ্ডুলিপি তুলিয়া লইয়াছেন-অন্যায়। সার্ভ বন্ধ করিয়াছেন ইত্যাদি ।” সূচীপত্র, নির্ঘণ্টাপত্ৰ, সংশোধন, টাইপরাইটিং, পাণ্ডুলিপি প্ৰস্তুত করণ ইত্যাদি নানা বিষয়ে কথা হইল। এই সকল কাৰ্য্যের জন্য সাধারণতঃ কত সময় এবং অর্থের প্রয়োজন হয়, তাহা জানিয়া লইলাম । বুঝিতে পারা গোল-বিলাতে আতি অল্প সময়ে এবং সামান্য খরচ করিলেই গ্রন্থের পাণ্ডুলিপি টাইপ করা এবং নির্ঘণ্টপত্র প্রস্তুত করা হইয়া যায়। তাহার জন্য গ্রন্থকারের কোন প্ৰকার উদ্বেগ আবশ্যক হয় না । পূর্বেই বলিয়াছি, আমার বন্ধু মূক ও বধির । দুই তিন ঘণ্টা কাল কাগজে লিখিয়া আলাপ হইল। ইহঁর পত্নী সর্বদা কাছেই বসিয়াছিলেন। মূক বধিরগণকে শিখাইবার প্রণালী আলোচিত হইল। দেখিলাম, ইহঁরা আমাদের মূক-বধির বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ যামিনীবাবুকে । জানেন। শ্ৰীযুক্ত যামিনীকান্ত বন্দ্যোপাধ্যায়কে ইহঁরা ভারতবর্যে এই – শিক্ষাবিস্তারের পথপ্রদর্শকরূপে বর্ণনা করিলেন । রমণী বলিলেন, “কোন দেশেই মুক বধির সংখ্যা বড় কম নয়। অথচ চহারা সমাজের উচ্চশ্রেণীর কাৰ্য্যোপযোগী লোক। অনেকে চিত্রে,