পাতা:বর্ত্তমান জগৎ দ্বিতীয় ভাগ.pdf/১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নব্য গ্ৰীক চক্ষুর বাহিরে চলিয়া যাইতেছে। আমাদের কুঠুরী যে ডেকের ভিতর, উপর হইতে দেখিলাম সমুদ্রের ঢেউ তাহা অপেক্ষা উচ্চতর। জাহাজ যখন বামদিকে ঝুকিতেছে তখন বামদিকের কামরার জানালাগুলি জলে ডুবিয়া যাইতেছে। জানালাগুলি যদি দৈবক্ৰমে খোলা থাকে তাহা হইলে কামরায় জলপ্লাবন উপস্থিত হয়। সমূদ্রবক্ষে তরঙ্গলীলা অতি মনোহর। আকাশ মেঘাবৃত । নীল জল কৃষ্ণবৰ্ণ দেখাইতেছে। অগণিত পৰ্বতাকার তরঙ্গশূঙ্গ শ্বেত ফোনরাশি বহন করিয়া গৰ্জন করিতেছে। তরঙ্গ শৃঙ্গদ্বয়ের মধ্যস্থলে জলের উপত্যকা সৃষ্ট হইয়াছে। আলমোড়ায় দাড়াইয়া সবুজ পর্বতশৃঙ্গের তরঙ্গ দেখা যায়। দাজিলিঙ্গে দাড়াইয়া কুয়াসাবৃত নানা রঙ্গে রঞ্জিত পৰ্ব্বতমালার গতিভঙ্গী দেখা যায়। ভূমধ্যসাগরের তরঙ্গমালার গিরিশৃঙ্গ দেখিয়া হিমালয়পৰ্বত-সমুদ্রের তরঙ্গমালার কথা মনে পড়ে। দক্ষিণাত্যের গিরিপৃষ্ঠে উঠিয়া এই পৰ্ব্বত-সমুদ্রের লহরী বুঝিতে পারা যায় না। তারপর সমুদ্রে রঙ্গের খেলা দেখিয়াও মোহিত হইতে হয়। নীল সিন্ধু কৃষ্ণ-ধূসর বর্ণে সাজিয়াছে। তরঙ্গমুখে শুভ্ৰ ফেনরাশি। আবার জাহাজে জল৷ লাগিয়া যে কৃত্ৰিম স্রোত ও তরঙ্গ সৃষ্টি করিতেছে তাহার বিক্ষোভেও নানা রংয়ের আবির্ভাব হইতেছে। স্থানে স্থানে সবুজ ঘাসের বর্ণ-কোথাও বা বেগুনী রংয়ের প্রলেপ | অধিকন্তু মেঘের পথ অতিক্রম করিয়া কখনও সূৰ্য্যকিরণ সমুদ্রে পড়িলে স্থানে স্থানে রামধনুর উৎপত্তি হয়। সুতরাং সাগরের এই ভীমামূৰ্ত্তি দেখিলে छौदहनद्ध अडिखडा यांgिग्रां शांश् । ডেকে স্থাটা এক প্রকার অসম্ভব। অন্যান্য আরোহীরাও সোজভাবে চলিতে পারিতেছেন না। প্রায় সকলেই ডেকা-চেয়ারে লম্বা DDD DBB DBBDBS DD BDBDBS DD DB BBS DBDBDDBDBS