পাতা:বর্ত্তমান জগৎ দ্বিতীয় ভাগ.pdf/১৫৪

Y88 दéभान अ2९ বিলাতে তৃতীয় মত এই যে, গবমেণ্ট সকল প্ৰকার সাম্প্রদায়িক ধৰ্ম্মতত্ত্ব হইতে সারসংগ্ৰহ করিয়া একটা সৰ্ব্বজনগ্রাহ জাতীয় মতবাদ প্ৰবৰ্ত্তন করুন । তাহাতে যে কোন সম্প্রদায়ের আপত্তি না থাকিতে পারে। কিন্তু গবমেণ্টের পক্ষে বা কোন পরিচালনা-সমিতির পক্ষে এইরূপ একটা ধৰ্ম্মপ্রচার করা সম্ভবপর কি ? নুতন মত এ অবস্থায় এত সাধারণ ধরণের হইয়া পড়িবে যে, কোন সম্প্রদায়ের খ্ৰীষ্টানই তাহাকে হয় ত খ্ৰীষ্টমত বলিয়া গ্ৰহণ করিতে স্বীকার করিবে না। ভারতবর্যেও এইরূপ Universal morality 8 religion অর্থাৎ সাৰ্ব্বজনীন নীতিজ্ঞান শিখাইবার প্রণালী আলোচিত হইয়া থাকে। কিন্তু হিন্দুসমাজের কোন সম্প্রদায়ই এইরূপ একটা কৃত্রিম এবং কাগজে-কলমে-তৈয়ারী মতবাদকে নিজের করিয়া লইতে স্বীকৃত হয় না। বিলাতের লোকেরা এই সকল কারণে আর এক প্ৰকার ধৰ্ম্মশিক্ষাপ্ৰণালী অবলম্বনের কথা আলোচনা করিতেছেন । তাহারা মনে করেন যে, প্ৰত্যেক বিদ্যালয়েই সকল সম্প্রদায়ের সকল প্ৰকার ছাত্ৰ গ্ৰহণ করা DDBDSS DBB BDEEDOBD DBBDDY S DBDBB DDBBB DB LDDDD ভিন্ন মতাবলম্বী শিক্ষকের নিকট যাইতে হইবে। ভিন্ন ভিন্ন ধৰ্ম্মসম্প্রদায়েব শিক্ষকগণ যথাসময়ে বিদ্যালয়ে আসিয়া তাহদের স্বীয় ছাত্ৰািদগকে শিক্ষা দিবেন । কিন্তু এই প্ৰণালীতে বিদ্যালয়ের পরিচালনায় এবং শাসনকায্যে বিস্ত্র ঘটে । বাহিরের লোকেরা বিদ্যালয়ের ভিতর প্রবেশ করিলে আভ্যন্তরীণ কাৰ্য্যনিৰ্বাহ কিছু বাধা পায়। কাজেই ইংরাজেরা এখনও ধৰ্ম্মশিক্ষা সম্বন্ধে চরম সিন্ধান্তে পৌছিতে পারেন নাই। অধ্যাপক বলিলেন, আগামী বৎসরই বোধ হয় পার্লামেন্টে এ-সম্বন্ধে আন্দোলন উপস্থিত হইবে । ভারতীয় শিক্ষাপদ্ধতির বিরুদ্ধে ইনি কতকগুলি কথা বলিলেন।