পাতা:বর্ত্তমান জগৎ দ্বিতীয় ভাগ.pdf/১৮৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রাষ্টনীতি আজ “নিউকলেজে” অধ্যাপক বার্কারের বক্তৃতা শুনিলাম। ইনি রাষ্ট্রবিজ্ঞান এবং রাষ্ট্ৰীয় প্রতিষ্ঠান সম্বন্ধে শিক্ষা দেন। আজকার আলোচ্য বিষয় ইংলণ্ডের “দলভেদ” এবং পার্ল্যামেণ্টের “বড় মহল”। ছাত্ৰসংখ্যা অন্যান্য দিনের প্রায় দ্বিগুণ দেখিতে পাওয়া গেল । বক্তৃতাগৃহও অন্যান্য দিনের গৃহ অপেক্ষী বৃহৎ । লম্বা লম্বা টেবিলের দুই ধারে বেঞ্চ । ছাত্রেরা অধ্যাপকের দিকে মুখ বা পশ্চাদ্ভাগ রাখিয়া বসিল । বক্তা প্ৰথমেই বলিলেন, তঁাঙ্গার মত শীঘ্র শীঘ্ৰ পরিবৰ্ত্তিত হইতেছে। ১৯০৭ সালে তিনি যাহা লিখিয়াছেন ১৯১০ সালে তাহা পরিবৰ্ত্তিত হইBDLD0S DDDt DBBS SHSDD BDB BBBBDuD SDDBBLL SSS S DBBDBD যাহ) প্রচার করিতেছেন তাহাও পূৰ্ব্বেকার মতবাদ হইতে অনেকটা স্বতন্ত্র । ইনি ছাত্রগণকে শ্রুতলিপি লিখাইয়া গেলেন, মনে হইল। ছাত্রেরা ইহাের সকল কথা নকল করিয়া লইল । কথাগুলি আলোচনা করিবার প্ৰণালীতে যথেষ্ট নূতনত্ব আছে বুঝিতে পারিলাম। রাষ্ট্ৰীয় আন্দোলন সাধারণ ব্যবসায় স্বরূপ। ব্যবসায়ীরা তাহদের কাৰ্য্য সফল করিবার জন্য যে পন্থা অবলম্বন করেন রাষ্ট্র-বীরেরাও সেই পন্থাই অবলম্বন করেন। বিজ্ঞাপন প্রচার ব্যবসায়ের প্রধান অঙ্গ । সেইরূপ বিজ্ঞাপন প্রচার রাষ্ট্রীয় জীবনেরও প্রধান লক্ষণ। বড় বড় নামজাদা ধুরন্ধর দিগকে “দলপতি” করিতে পারিলে কাৰ্য্যতালিকা