পাতা:বর্ত্তমান জগৎ দ্বিতীয় ভাগ.pdf/১৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Qve दéभन्म अ?९ হইল। তুষার পাতের ফলে উদ্ভিদের পত্রগুলি পুড়িয়া কৃষ্ণবর্ণ, মলিন ও জীর্ণ শীর্ণ হইয়া যায় । সার দিবার নিয়ম সম্বন্ধে ইনি বলিলেন, আমি বাজার হইতে কিনিয়! কখনও রাসায়নিক সার জমিতে দিই না । দু-একবার চেষ্টা করিয়া দেখিয়াছি । তাহাতে খরচ বড় বেশী পড়ে । আমি মাত্ৰ ২০ ০ বিঘা! ভূমি চাষ করিয়া থাকি । এত অল্প-বিস্তৃত কৃষিক্ষেত্রে বাজারের বৈজ্ঞানিক সার দিলে’ লাভবান হওয়া যায় না। আমি সার গৃহেই প্রস্তুত করি । আমার মো বগশালা, গোশালা, অশ্বশালা ইত্যাদিতে যে সকল বিষ্ঠা জমে সেই গুলির সদ্ব্যবহার করিলেই আমার কার্য্য চলিয়া যায় { কখন কখন কিছু রাসায়নিক পদার্থও মাটির সঙ্গে মিলাইয়া দিই । আলুর ক্ষেত দেখিয়া কৃত্ৰিম মৌচাক দেখিলাম। প্ৰায় দুই হস্ত উচ্চ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ৮/১০ টা চাক ইনি তৈয়ারী করিয়াছেন । ইহার ভিতর মধুমক্ষিকার প্রবেশ পথও আছে । ইহঁর পক্ষিশালায় মুরগী ও হাস এই দুই জীবই প্ৰধান । ইহাদের জন্য ছোট বড় নানা প্রকার বিচরণক্ষেত্ৰ প্ৰস্তুত করা হইয়াছে । শাবকদিগের জন্য স্বতন্ত্র ব্যবস্থা দেখা গেল । একটা ক্ষুদ্র ফল-বাগান দেখিলাম। ইহাতে নাসপাতি ও আপেল । বৃক্ষ রোপিত হইয়াছে। ফুলের বাগানও ভূমির এক অংশে অবস্থিত । সবই আয়ের পথ—কেবলমাত্ৰ বিলাস বা সৌন্দৰ্য্য উপভোগের জন্য কিছুই নয় ! দুএকটা ‘চাঁট হাউস” বা গরম গৃহও দেখিলাম। এই গৃহের এক কোণে উনন আছে । তাহার ভিতর আগুন জালিয়া দেওয়া হয় । চিমনী ও নলের সাহায্যে গৃহের সর্বত্র উত্তাপ বিস্তৃত হইয়া থাকে । छाल कic5द्र हैड ट्राद्री । গোচরণ ও অশ্বচারণের মাঠ অত্যন্ত বৃহৎ । ইনি বলিলেন, “আমরা সাধারণতঃ ঔ অংশ জমি এই জন্য ফেলিয়া রাখি। মাত্র ও