পাতা:বর্ত্তমান জগৎ দ্বিতীয় ভাগ.pdf/১৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

दिव्ङद्र झुर्षिक || br মহলে অনুস্থত হইতেছে। গ্ৰীণ দলপুষ্ট করিতে চেষ্টিত হইতেন না। তাহার রচনা ও বিশেষ সুললিত ছিল না । তিনি লোক জনের সঙ্গে বেশী মিশিয়া স্বীয় প্রভাব বিস্তার করিতে ও উৎসাহী হন নাই। তথাপি তাহার দর্শনবাদ নব্য ইংরাজের দর্শনবাদী হইয়াছে। আজ কাল আমরা গ্রীণের যুগে আছি বলিতে পারি।” আমি বলিলাম, “ভারতবর্ষ হইতে আমরা গ্রীণের এত বেশী প্রভাব ঋরিতে অসমর্থ। গ্রীণের ক্ষমতা অবশ্য সুবিদিত । কিন্তু এক্ষণে যে হৎ লণ্ডে গ্রীণের যুগ চলিতেছে ততটা বুঝতে পারি নাই। বরং আমরা সিজুই ককে হাৰ্ব্বােটস্পেন্সারের পরবত্তী ইংরাজ চিন্তাবার বিবেচনা করিয়া থাকি । তাহার প্রভাব ধনবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, চরিত্রবিজ্ঞান ইত্যাদি দর্শনশাস্ত্রের সকল বিভাগেই লক্ষ্য করা যায়।” মো বালি বলিলেন, “সিজুইকু এক জন চিন্তা বীর ছিলেন সন্দেহ নাই তাহার নানাবষয়িণী রচনা দেখিয়া তাহাকে বিশেষ প্রভাবশালী বিবেচনা করিবার কারণও যথেষ্ট আছে। কিন্তু গ্রাণে ও সিজুইকে আকাশ পাতাল পার্থক্য ৷ সিজুইক ইংরাজ জাতিকে নূতন কিছু দান করেন নাই। তিনি পুরাতন যাহ। কিছু ছিল সেইগুলিকেই শৃঙ্খলাবদ্ধ করিয়া প্রচার কারিয়াছেন । সিজুইকু না থাকিলে আমরা কোন অংশে দরিদ্র হাইতাম না । কিন্তু গ্ৰীণ নূতন আলোক অমানিয়াছেন, নূতন তথ্য দিয়াছেন, নূতন আলোচনা প্ৰণালী প্ৰবৰ্ত্তন করিয়াছেন। গ্রীণের দর্শনবাদ হাৰ্বাট স্পেন্সারীয় যুগের দর্শনবাদ হইতে অনেক বিষয়ে স্বতন্ত্র। এই স্বাতন্ত্রা সিজুইকে পাইব না। সিজুইক ‘সমালোচক’ বা ভাষ্যকার মাত্ৰ-গ্ৰীণ আবিষ্কারক ও যুগপ্ৰবৰ্ত্তক ।” এই কথা বলিতে বলিতে মোবালি অক্সফোর্ড ও কেম্বি জ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভেদ আলোচনা করিলেন। ইনি বলিলেন, “গ্ৰীণকে を