পাতা:বর্ত্তমান জগৎ দ্বিতীয় ভাগ.pdf/২০১

বিলাতের কৃষিকাৰ্য্য । >レr" আমি জিজ্ঞাসা করিলাম, “গ্রীণের পরবত্তী দার্শনিকগণের মধ্যে ইংলেণ্ডে সর্বপ্ৰধান কে ?” ইনি বলিলেন, “তাহা বলা কঠিন। বোধ হয় আজ কাল আমাদের এমন কোন একজন দার্শনিক সম্রাট নাই । বোধ হয় এক্ষণে কোন একটা বিশেষ মতবাদ ইংরাজ সমাজে সৰ্ব্বপ্ৰধান। নয় । আজকাল নানাদিকে চিন্তার গতি প্ৰধাবিত । আমরা কতকগুলি লক্ষণের উল্লেখ করিতে পারি । কোন একটা লক্ষণ অন্য সকল লক্ষণকে পরাজিত করিয়া অগ্রসর হইতেছে কিনা বলিতে পারি না। কাপাসক্ৰিষ্টি কলেজের অধ্যাপক শিলার এখানে প্ৰ্যাগম্যাটিজিমতত্ত্বের পৃষ্ঠপোষক। তঁহার প্রভাব মন্দ নয়। অধ্যাপক ম্যাকডুগাল ও নূতন দিকে অগ্রসর হইতেছেন । তিনি মনোবিজ্ঞানের ভবিষ্যৎ গতি नूड्न পথে চালিত করিতেছেন । এইরূপ আরও কয়েকটা লক্ষণের উল্লেখ করা যাইতে পারে। অথচ ইহাদের কোনটাই একমেবাদ্বিতীয়ং নহে ।” আমি জিজ্ঞাসা করিলাম, ‘ইংলণ্ডের আধুনিক দর্শনাবাদের কোন কোন KK DJBDBEDD DB TS SBBBS BDBBDB DDBBuBDB StDS DDDS DBDBDBD পারিলেন না । তাহার পর ইংলেণ্ডের চিন্তা রাজ্যে বিদেশীয় দার্শনিকগণের প্রভাব সম্বন্ধে কথাবাৰ্ত্ত হইল । নাট্যকার বার্ণার্ডশ-য়ের গ্রন্থে জাৰ্ম্মাণ দার্শনিক ‘নিটসের’ ( Nietzsche ) প্রভাব লক্ষ্য করা যায় । ওয়েলসের ( \Vells ) রচনায় রুশ ঔপন্যাসিক দস্তয়েবস্কির চিন্তাপ্রভাব বিস্তার করিয়াছে। অবশ্য আধুনিক ইউরোপের সর্বশ্রেষ্ঠ চিন্তাবীর ফরাসী দার্শনিক বার্গসেঁ। পাচ সাত বৎসর পূৰ্ব্বেও আমরা ইহার নাম জানিতাম না । হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের দার্শনিক জেমস। তঁাতার প্র্যাগৃমাটিজম বুঝাইতে আসিয়া বার্গস্টোর নাম বহুবার উল্লেখ করিয়াছিলেন । তাহার বক্তৃতার ফলেই অক্সফোর্ডে বাৰ্গ সেঁ।-দর্শন প্ৰবৰ্ত্তিত হয়। এক্ষণে বার্গসের গ্রন্থ দুই একখানা করিয়া প্ৰায় সবই ইংরাজীতে