পাতা:বর্ত্তমান জগৎ দ্বিতীয় ভাগ.pdf/২১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S o e दéभन्मि ऊ*९ সর্বোচ্চশ্রেণী হইতে পল্লীর পাঠশালা পৰ্য্যন্ত শিক্ষাসমাজের সকল স্তরে প্রভাব বিস্তার করিতে পারে । অধ্যাপক টিডি আজকার বক্তৃতায় সপ্তদশ শতাব্দীর কতকগুলি ছড়া ও কাহিনী আলোচনা করিলেন । সেই সমূদয়ের পাঠোদ্ধার, পাঠের বিভিন্নতা ইত্যাদি সম্বন্ধে দু এক কথা বলিয়া তাহদের ব্যাখ্যায় সময় বেশী দিলেন । তৎকালীন সমাজ ও সভ্যতার সঙ্গে মিলাইয়া ছড়াগুলির অর্থ বুঝাইতে চেষ্টা করিলেন। জেলা ভেদে একই ছাড়া ভিন্ন ভিন্ন আকার ধারণ করে, তাহা তিনি বেশ বুঝাইয়া দিলেন। এতদ্ব্যতীত ভিন্ন ভিন্ন যুগেও একই কাহিনী ভিন্ন ভিন্নরূপে দেখা দেয়- সে কথা বলিলেন । মধ্যযুগের “মির্যাকলি” সাহিত্য এবং ধৰ্ম্ম ও নীতি বিষয়ক নাট্যগুলি যুগে যুগে কিরূপ পরিবৰ্ত্তিত হইয়াছে তাহার উল্লেখ করিলেন। এই পরিবর্তনের প্রধান কারণ-লোক রুচি, জনগণের সামাজিক অবস্থা এবং শিল্প ও কলা সম্বন্ধে বিভিন্ন ধারণা । বক্তৃতান্তে অধ্যাপককে বলিলাম, “আমি আপনার বক্তৃতায় আসিবার অনুমতি পাইয়া বিশেষ কৃতাৰ্থ হইয়াছি । বক্তৃতাও অতিশয় চমৎকার বোধ হইল। এই ধরণের আলোচনা ভারতবর্ষে ও আরব্ধ হইয়াছে । বঙ্গদেশে সাহিত্যপরিষদের উদ্যোগে নানা প্ৰবাদ প্ৰবচন কাহিনী ও উপকথা সংগৃহীত হইতেছে। এই সমুদয় তথ্য ব্যবহার করিয়া আমরা ঐতিহাসিক গ্ৰন্থ লিখিতেও আরম্ভ করিয়াছি।” ইনি বলিলেন, “বিলাতে এই আন্দোলন নিতান্তই নুতন। এতদিন এখানে মধ্যযুগেরও সাহিত্য ংগ্ৰহ করিবার বিশেষ ব্যবস্থা ছিল না । বিশ্ববিদ্যালযে, এ বিষয় শিক্ষা नेि वाद्ध अgिशाखन छिल ना ।” টিনিটি কলেজ হইতে স্কুলস্-বিদ্যালয়ে আসিলাম । রাস্তায় দেখিলাম, কয়েকজন লোক বহুরূপী সাজ পরিয়া নাচগান করিতেছে । রাস্তার