পাতা:বর্ত্তমান জগৎ দ্বিতীয় ভাগ.pdf/২৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Rybyr বৰ্ত্তমান জগৎ ইহঁরা বুঝিতে চেষ্টা করেন না । ছাত্রদিগের সঙ্গে ইহঁদের মৌলিক অনুসন্ধানের কোন সম্বন্ধই নাই বলা যাইতে পারে। বিশ্ববিদ্যালয় যেন, অধ্যাপকগণের জন্যই স্থাপিত হইয়াছে। ছাত্রদিগের শিক্ষার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থা স্বতন্ত্র । কয়েকজন নিম্নপদস্থ শিক্ষক প্ৰত্যেকে দশ বার জন ছাত্রের শিক্ষার তত্ত্বাবধানকরিয়া থাকেন। এই শিক্ষকগণ ছাত্ৰাদিগকে প্রশ্নপত্র দেন এবং পুস্তকাদি পাঠ বিষয়ে সাহায্য করেন। ছাত্রেরা প্ৰধানতঃ এই সকল শিক্ষকের সাহায্যেই যাহা কিছু শিক্ষা করে। ফলতঃ ছাত্রদিগের অধ্যাপনা এক নিয়মে চলিতে থাকে এবং অধ্যাপকগণের গবেষণা অন্য নিয়মে চলিতে থাকে। এই বিবিধ কাৰ্য্য চালাইবার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের যথেষ্ট অর্থ ব্যয় । প্ৰথমতঃ, অধ্যাপকগণের মৌলিক অনুসন্ধানের জন্য আর্থিক বিষয়ে যথাসম্ভব নিরুদ্বেগ DBDBBB BDD DBSS S DDBBDB DDDDS BD BDBB BDD S tODS S BDL বিষয়ে ডুবিয়া থাকিতে হুযোগ পান। ইহারই নাম “সংরক্ষণ-নীতি” । অপর দিকে, ছাত্ৰগণের জন্য বহু সাহায্যকারী শিক্ষক নিযুক্ত করিতে হয়। র্তাহাদের বেতনও কম নয়। অধিকন্তু ল্যাবরেটরী, মিউজিয়াম, লাইব্রেরী ইত্যাদির সরঞ্জাম খরচ অত্যধিক । তার পর রেসিডোিস্তস্যাল প্ৰথার কথা বিচাৰ্য্য । এ বিষয়ে কড়াকড়ি যথেষ্ট । ছাত্ৰাদিগকে সর্বদা কঠোর শাসনে থাকিতে হয়। সামান্য দোষে কলেজ হইতে বিতাড়িত হইবার নিয়ম আছে । এইরূপ জীবন যাপন করিয়া বিলাতী ছাত্রেরা তাহদের ভবিষ্যৎ পাল্যামেণ্ট-জীবন, সামাজিক জীবন ইত্যাদির জন্য উপযুক্ত হইয়া উঠে। DBD DDD DDDBBD BiBDD DBLBBB DBDB BDD DD DBDS এখানে নাই। অধ্যাপকে ছাত্রে অথবা শিক্ষকে ছাত্রে হৃদয়ের সম্বন্ধ