পাতা:বর্ত্তমান জগৎ দ্বিতীয় ভাগ.pdf/২৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভারতীয় ছাত্র ফ্ল্যাণ্ডার্সন আসাম প্রদেশে ম্যাজিষ্ট্রেট ছিলেন । ইনি বাঙ্গালা শিখিয়াছেন। এক্ষণে পেনশন পাইতেছেন এবং কেন্থিজের সিবিলসাভিন পরীক্ষার্থী ছাত্ৰাদিগকে বাঙ্গালা শিখাইতেছে ৭। ইতিপূৰ্ব্বে তিনি আমি{কে বাঙ্গালী ভাষায় একখানা পত্র লিখিয়া ছিলেন । সু্যাণ্ডাসন আজি নানা গল্প করিলেন-স্কটল্যাণ্ডের কথা, আসামের কথা, বিক্রমপুরের কথা, ফোর্ট উইলিয়ামের কথা । ইহঁর জন্ম ফোট উইলিয়ামে-ইহঁর ঠাকুরদাদা টাউনহল নিৰ্ম্মাণ করাইয়াছিলেন। দ্বিতীয় ব্ৰহ্মযুদ্ধ, সিপাহী বিদ্রোহ ইত্যাদি নানা কাহিনী ইহঁর নিকট 'gभव्नiम । ইহঁর মতে ভারতবর্ষের ছাত্রেরা স্বদেশেই উচ্চশিক্ষা লাভ করিলে সুফল ফলিবে । তাহদের বিলাতে আসিবার প্রয়োজন নাই । যাহারা নিতান্ত ভাল ছেলে তাহারা উচ্চতম জ্ঞানলাভের জন্য বিলাতে আসিলে ক্ষতি নাই। কিন্তু সাধারণ ধরণের ছাত্রেরা ব্যারিষ্টারী শিক্ষার জন্য igKBDB DBDBBDSS qgBBDB DDD DBDBD DDOB DSL0OD BBBDBD0 করে না । বরং এখানে প্রলোভন এত বেশী যে, ইহার চরিত্র রক্ষা করিতে অসমর্থ হয় । ফ্ল্যাণ্ডাসন বলেন, ভারতবর্ষে কয়েকটা বড় বড় শিক্ষা-প্ৰতিষ্ঠান স্থাপিত হওয়া নিতান্ত আবশ্যক, তাহা হইলে ভারতীয় ছাত্রের বিদেশে আসিবার প্রয়োজন হইবে না । আজকাল বিলাতের নানা স্থানে ভারতীয় ছাত্রের আমদানী বন্ধ করিবার চেষ্টা দেখিতেছি। য়্যাণ্ডার্সনের যুক্তি সেই চেষ্টারই একটা