পাতা:বর্ত্তমান জগৎ দ্বিতীয় ভাগ.pdf/২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মাসেল ও রোণ-উপত্যক প্ৰায় চারিটার সময়ে উঠিলাম। অথচ নৈশ অন্ধকারের লেশমাত্র DBD S BB DBDBD DBBDSBDB D DBBBD DDS DDBD BDDYSS জাহাজ সেই স্থানেই দাড়াইয়া আছে। আমাদের বামে সেই দ্বীপদ্বয় । এখন দেখা গেল, এই পার্বত্যভূমির বর্ণ শ্বেতাভাবিশিষ্ট-কোন অংশে একটিও তৃণ জন্মে নাই। উপরিভাগে দুর্গের প্রাচীর দেখা যাইতেছে। বুঝিলাম, বন্দর ও পোতাশ্রয়কে রক্ষা করিবার জন্য প্রকৃতি এই উচ্চ দ্বীপদ্বীয় সৃষ্টি করিয়াছেন। তাহার উপর মানুষ বুদ্ধি খাটাইয়া সুরক্ষিতকে আরও দুৰ্গম করিয়া রাখিয়াছে। জিনিষপত্র গুছাইয়া ডেকের উপর আসিলাম। জাহাজকে কূলে *জেটি'র গায়ে লাগাইবার জন্য চালান হইল। দেখিতে পাইলাম, সমস্ত নগরের তিন দিকেই পাহাড়-একদিকে সমুদ্র। সমুদ্রের ভিতরেও স্বীপদ্বয় বন্দরের প্রবেশদ্বারে পাহারা দিতেছে। নগর পর্বতের পাদদেশে DDYSDD DBD BB DBBBSDg DBDKDS BBBDS BDD S DDD BDDDDBYSS DLDDLL SBD Bi BBS DBDD Dii BB S ED DB উপত্যকারী পৃষ্ঠদেশে গির্জা দণ্ডায়মান। তাহার - সন্মুখস্থ স্তম্ভের শিরোভাগে এক বিশাল মূৰ্ত্তি দেখা যাইতেছে। পৰ্ব্বতগুলি সবই বৃক্ষহীন -চুণের স্থায় ঈষৎ শ্বেতবর্ণ। মার্সেলের এই পৰ্ব্বত-প্রাচীর দূর হইতে মিশরের পর্বতমালা এবং লোহিতসাগরের পার্শ্ববর্তী মরুপর্বতের ন্যায়