পাতা:বর্ত্তমান জগৎ দ্বিতীয় ভাগ.pdf/২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মার্সেল ও রোণী-উপত্যক প্ৰথমেই একটি গির্জা দেখিতে গেলাম। জাহাজ হইতে এই গির্জাই দেখিতে পাইয়াছিলাম। পূর্বে এই স্থানে একটা প্ৰাচীন ধৰ্ম্মশালা ও দেবালয় ছিল । আমরা যে মন্দির দেখিতে গোলাম তাহ ৫০ বৎসর হইল নিৰ্ম্মিত হইয়াছে। । gtD LLS DD DDB BDD BDBD BB BDBD BBS DDBBDS পাঙ্গাড়ে উঠবার জন্য বক্ৰগতি পার্বত্যপথত আছেই। তাহা ছাড়া কয়েক বৎসর হইল একটা কল তৈয়ারী করা হইয়াছে। তড়িতের ক্ষমতায় এই কািল চালান হয়। তাঙ্গার দ্বারা আমরা পাহাড়ের পাদদেশ হইতে দুই মিনিটের মধ্যে একেবারে উৰ্দ্ধ ভাগে উঠিলাম। এই “ইলেকটিক লিপ্টে” একসঙ্গে ৩০ জন লোক উঠিতে বা নামিতে পারে। গৌহাটীর কামাখ্যা মন্দিরে উঠিবার জন্যও এইরূপ ব্যবস্থা করা যায় না কি ? পাহাড়ের উপর হইতে সমস্ত মাসেল নগর, বন্দর, পোতাশ্রয় ও পৰ্ব্বত প্রাচীর একসঙ্গে দেখিয়া লইলাম। উত্তরে সুদূর বিস্তৃত নগরের লালটালি নিৰ্ম্মিত পীরামিডাকৃতি ছাদসমূহ। তাহার ভিতর ধূমনিৰ্গমের কিল । সহরের নানাস্থানে কারখানা ও ফ্যাক্টরীর লম্বা লম্বা চিমণীও অনেকগুলি দেখা গেল। দক্ষিণে সমুদ্র। পশ্চিমে নীলসিন্ধু-স্তাহার | DBD DBBBS BDDBS BDS DBYBEBS D gDLDS KBDD DD S নগরের তিনদিকে পৰ্ব্বত প্রাচীর । পশ্চিম দিক হইতে আমরা গির্জায় প্রবেশ করিলাম। প্রবেশ দ্বারেই অত্যুচ্চ চতুষ্কোণ স্তম্ভ। তাহার শিরোদেশে হুবর্ণরঞ্জিত বিশাল মেরীDD BB BD D DDBBD S S iD iD BDBD DBDD DDB cनश बांध। গির্জার ভিতরে প্রবেশ করিয়া দেখি, দুই পার্থে তিন চারিটিা করিয়া ক্ষুত্র ক্ষুদ্র প্রকোষ্ঠী। প্রকোষ্ঠে ৰীতিকে ক্ৰশে হত্যা করার গ্ৰন্তরমূর্তি