পাতা:বর্ত্তমান জগৎ দ্বিতীয় ভাগ.pdf/৩০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

--Rbr 8 दर्रम १६ নিয়ন্ত্রিত হয় নাই। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র গলি, অপরিস্কার দুৰ্গন্ধময় গৃহনিৰ্ম্মাণ, প্রাচীরবেষ্টিত নগর প্রতিষ্ঠা ইত্যাদি এই প্রভাবই খ্যাপন করিতেছে। সেই পুরাতন ও মধ্যযুগের নগরের পার্থে আধুনিক নগাঁ গঠিত DDDBB SS SDB BBB DBDD DLBDD BBBS S BBDB BDDD DDD আর এক দিকে যাইতে থাকিলেই দুয়ের প্রভেদ বুঝা যায়। একদিকে রাজপ্রাসাদ অপর দিকে দরিদ্রের কুটির। অথচ এই কুটিরগুলিই প্ৰাচীনকালে রাজপ্রাসাদ ছিল ! কাশীর ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র গলির দুই পার্থে উচ্চ গৃহ দেখিয়া আমরা চমকাইয়া যাই । কিন্তু এডিনবারার আলোকবিহীন নরক কুণ্ড সদৃশ মহাল্লাগুলি না দেখিলে মধ্যযুগের যথাৰ্থ বৈষয়িক অবস্থা বুঝা যায় না । ইউরোপের মধ্যযুগে যেরূপ দুৰ্গ নিৰ্ম্মিত হইত ভারতবর্ষে ও সেই ধরণের দুর্গ নিৰ্ম্মিত হইত। মনে হইতেছে। এখানকার প্রাচীনতম নগরের প্ৰধান অংশই ছিল পৰ্ব্বতশৃঙ্গস্থিত ‘কাসল বা দুর্গ। এই কাসল আমাদের চুণার, সিংহগড়, চিতোর ইত্যাদি পার্বত্য দুর্গেরই অনুরূপ। যদি এডিনবারার দুর্গে স্কচ জাতীয় লোক না দেখিতাম তাহা হইলে আমি একটি ভারতীয় দুর্গের ভিতরেই আছি বিশ্বাস করিতে কোনরূপ আপত্তি থাকিত না । ইংরাজ্বের অষ্টাদশ শতাব্দীতে কলিকাতায় ফোর্ট উইলিয়ম প্ৰস্তুত করিবার সময়ে আকবরের এলাহাবাদ দুর্গের নকল করিয়াছিলেন। সেই সময়ে তঁাহারা দুৰ্গনিৰ্ম্মাণ বিদ্যায়। ভারতবাসী অপেক্ষা বিন্দুমাত্র অগ্রগামী ছিলেন না। এডিনবারার দুর্গ এবং প্রাচীন নগর নিৰ্ম্মাণের রীতি দেখিয়া মধ্যযুগের সভ্যতায় এসিয়া ও ইউরোপের ঐক্য ও সাদৃশ্য বুঝিতে পারিতেছি । : প্ৰাচীন যুদ্ধনীতির হিসাবে এডিনবারা অতি সুরক্ষিত নগর ছিল। চারিদিকে পর্বত প্রাচীর-মধ্যস্থলেও পর্বতকেন্দ্ৰ-তাহার উপর দুৰ্গ ।