পাতা:বর্ত্তমান জগৎ দ্বিতীয় ভাগ.pdf/৩০৬

Bð e বৰ্ত্তমান জগৎ ভোগ করিয়া থাকি এই দেশের লোকেরা তাহা কষ্ট কল্পনা করিয়া জীবনের আদর্শস্বরূপ বিবেচনা করিয়া থাকে। ইহারা যাহাকে দেবত্ব মনে করে আমরা তাহাকে পশুজীবনের ভিত্তিমাত্র বিবেচনা DBB S SDBBDBDB DBDDDBD DDBBD BBBD DBB BDBDD S DBD DDD করিবে কোথা হাঁটতে ? আমরা নদ নদী জলবায়ু আকাশ পৃথিবীর সঙ্গে এক হইয়া জীবন ধারণ করি । এ সমৃদয়ের জন্য আমাদের কষ্ট কল্পনা করিতে হয় না। আমাদের দৈনন্দিন কাৰ্য্য কলাপে স্বাধীনতা স্বাভাবিক ও স্বাস্থ্যপূর্ণত বিরাজমান । সামান্য শবীবিক ধৰ্ম্ম পালন করা বিশেষ কোন উচ্চ অঙ্গের কাৰ্য্য বিবেচনা করা আমরা বালকোচিত ভাবিয়া থাকি। স্নানাহার, উঠাযস্যা, চলাফেরা এসব “সামান্যমেতৎ পশুভি: ||” এগুলি মানুষের পশুধৰ্ম্মমাত্র। এগুলির উপরে উঠিতে চেষ্টা করাই ধৰ্ম্মজীবনের সাধনা । কিন্তু পাশ্চাত্যেরা এই পৰ্য্যন্ত পৌছিতেই গলদঘৰ্ম্ম হইয়া যায় । জীবনসংগ্রামের জন্য সামান্য উপকরণ সংগ্ৰহ করিতেই তাহদের সকল প্ৰয়াস । তাহাদের সভ্যতার গোড়ার কথাই এই। পাশ্চাত্যসমাজে জীবনসংগ্রামের কঠোরতা না বুঝিলে তাহদের আধ্যাত্মিকতার অভাব বুঝা যাইবে না । স্বভাবতঃ ইহারা বদ্ধ অন্ধকারের মধ্যে জীবন যাপন করে । এজন্য আজকাল আইনের দ্বারা জোর করিয়া ছাত্ৰশিক্ষক অভিভাবকগণকে খোলা মাঠে বেড়াইতে বাধ্য করা হয়। তার পর স্নান করিবার অভ্যাস ইহাদের জন্মে না বলিয়া সরকার হইতে নগরের স্থানে স্থানে বৃহৎ “বাথ” BuBDD S BBD BD DDD SS S SSYDBD BB KBBD BGDBD DBD করিবার সুবিধা পায় কিন্তু জনসংখ্যার অনুপাতে স্নানাগারের সংখ্যা কিছুই না । সুতরাং স্নানের দ্বারা পরিষ্কার হইবার বাসনা অনেকের মধ্যেই