পাতা:বর্ত্তমান জগৎ দ্বিতীয় ভাগ.pdf/৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भांएन्ट्रल ७ cब्रां+e*डकों & or অনেক বিষয়েই হিন্দুর পূজা অৰ্চনা, উপাসনাপদ্ধতি, ধৰ্ম্মানুষ্ঠান, ভক্তিতত্ত্ব পালপাৰ্বণ ইত্যাদি পালন করে। ভগবানের নিকট উৎসর্গ, দেবদেবীর নামে “মানত” হিন্দুদের ন্যায় রোমাণ ক্যাথলিকেরাও করিয়া থাকে। এই সকল পুষ্পপাত্র এবং যীশুর নানাপ্রকার চিত্ৰশোভিত মেডেলসমূহ তাহারই পরিচয় । মিশরের কোন কোন প্ৰাচীন মন্দির ও কবরের গাত্রে দেখিয়াছি, খ্ৰীষ্টধৰ্ম্ম প্রচারিত হইবার পূর্বযুগের রোমীয় জাতি এইরূপ উৎসর্গ চিহ্ন রাখিয়া গিয়াছে, প্ৰাচীন মিশরীয়রা এবং গ্রীকেরাও এইরূপ করিত। আধুনিক মুসলমানও এইরূপ পীরের সিন্নি, আল্লার দোহাই দিয়া থাকে । মূৰ্ত্তিপূজার বীজমাত্র যেখানে সেইখানেই নানাপ্রকার ধৰ্ম্মকৰ্ম্মের বাহা অনুষ্ঠান । মন্দিরের সম্মুখাংশে উচ্চ চতুষ্কোণ স্তম্ভ। কিন্তু পশ্চাদ্ভাগে অর্থাৎ পূৰ্ব্বদিকে মুসলমানী গম্বুজ। এই গম্বুজই গির্জার প্রধানতম দেবালয়ের ছাদস্বরূপ নিৰ্ম্মিত । মন্দির দেখিয়া সহরের ভিতর দিয়া চলিলাম। এখানে কোন ক্ষোন স্থানে রাস্তার মধ্যখানে বৃক্ষ রাজি শোভিত উদ্যান বিশেষ। আধুনিক আলেকজান্দ্ৰিয়া নগরীর “মহম্মদ-আলি-চৌরাস্ত|” এইরূপ উদ্যানের নকলেই তৈয়ারী হইয়াছে বুঝিতে পারিলাম। মুসলমানী আমলের দিল্লীনগরেও এইরূপ উদ্যানময় চৌরাস্তা বৰ্ত্তমান ছিল । এইরূপ উদ্যান ও চৌরাস্তা মাসোিলনগরের একটা দর্শনীয় বস্তু। এতদ্ব্যতীত রাস্তার মধ্যে মধ্যে। জলের কলগুলিও কলাজ্ঞানের নিদর্শন । এই সমুদয় ফোয়ারা কেবলমাত্র ভাল সরবরাহ করিবার জন্য নিৰ্ম্মিত হয় নাই। ফোয়ারাগুলি বড় বড় প্রস্তর-মূৰ্ত্তির গঠন-শিল্পের উপলক্ষ্য স্বরূপ। প্ৰসিদ্ধ ভাস্করগণের এই সকল কারিগরি নগরের নানাস্থানে দেখিতে পাওয়া যায়। এই গুলি নগরের শোভা বৃদ্ধি করিয়াছে। প্রাসাদপুরীর