পাতা:বর্ত্তমান জগৎ দ্বিতীয় ভাগ.pdf/৩২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কৃষি-শিক্ষা ও শিল্প-কলেজ \9Σ Σ সকল শিল্পকেই প্লাবিত করিয়া ফেলিয়াছে। সুত্রধরেরা কাৰ্য্য এবং ইট তৈয়ারী করা ব্যতীত অন্য কোন শিল্পে হাতের কাজ এবং কলাজ্ঞান দেখাইবার অবসর সম্প্রতি পাওয়া যাইবে না । অন্য সকল বিভাগে মানুষ জীবনহীন যন্ত্রমাত্রে পরিণত হইয়াছে। তাহার পর ফ্যাক্টরীর কুলীগণের চিত্ৰ কল্পনা করুন। আপনি কখনও লীড়াস, ম্যাঞ্চেষ্টার বা বার্মিংহামে গিয়াছেন কি ? এই সকল স্থানে গেলে কোন কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয় দেখিবেন না । কারখানাগুলি দেখিবেন । তাহা হইলে আমার কথা বুঝিতে পারবেন। মানবের জীবন কত নিস্পন্দ আসার পাশবিক ও ঘূণিত হইতে পারে তাহা নিজ চোখে দেখিতে পরিবেন । মালগুদামের মালগুলি যে অব BDDD gDBBB uBDDB BBDDDB BDY S D DELDS BG DDDLLDD D KDDBD ফ্যাক্টরীর মজুরেরা ঠিক সেই ভাবে জীবনধারণ করে । আকাশে ঘন কৃষ্ণ ধূমরাশির আবরণ নিয়ে যোজনবিস্তৃত লম্বা লম্বা কুলীগৃহ, তাহার মধ্যে নরনারীগণের আবাসস্থল। জানোয়ারেরাও ইহা অপেক্ষা স্বাধীনভাবে স্বচ্ছন্দভাবে সুখে জীবনযাপন করে ।” আমি জিজ্ঞাসা করিলাম, “মহাশয়, আজকাল নাকি ইংলেণ্ডে এই কলকারখানাপ্লাবিত শিল্পজীবনের বিরুদ্ধে আন্দোলন আরব্ধ হইয়াছে ? ছোটখাট কুটির-শিল্প প্ৰবৰ্ত্তনের উদ্যোগ চলিতেছে ? ফ্যাক্টরীর পরিবর্তে পরিবারগত শিল্পপদ্ধতির দিকে দৃষ্টি পড়িয়াছে ?” ইনি হাসিয়া বলিলেন, “কিরূপ জানেন ? যেমন সখা করিয়া বড় ঘরের মেয়ের নিজ হাতে ফিতা বা জ্যাকেট তৈয়ারী করেন। সেইরূপ ! তাহার দ্বারা তাহারা নিজ অভাব মোচন করিতেছেন সে কথা ভাবেন না । বৈঠকখানায় পোষাকী আসবাব স্বরূপ সেগুলি রাখিয়া থাকেন মাত্র। ইংরাজ-সমাজেও আজকাল কোথাও বা কুটির প্রতিষ্ঠা হইতেছে-কোন কোন স্থানে