পাতা:বর্ত্তমান জগৎ দ্বিতীয় ভাগ.pdf/৩৭৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাধিবিতরণোৎসব লীডস-বিশ্ববিদ্যালয়ের বাৎসরিক পরীক্ষার ফল তিন দিন পূর্বে বাহির হইয়াছে। আজ ডিগ্রী ও বৃত্তি প্ৰদান করিবার দিন। এখানকার কনভোকেশন-উৎসব নিতান্তষ্ট উৎসবমাত্র- বক্তৃতা, উপদেশ গাম্ভীৰ্য্যের প্রকোপ নাই। ফেলো, অধ্যাপক, শাসনকর্তা ইত্যাদি কর্তৃপক্ষের ক্ষমতা অপেক্ষা ছাত্রদিগের প্রভাবই বেশী । ছাত্রেরাই নাচানাচি, লাফালাফি, হাসিঠাট্টা, নৃত্যগীত ও আমোদ প্রমোদে সভামণ্ডপ গুলজার করিয়া রাখে। ছাত্রজীবনে এরূপ স্বাধীনতা ও আনন্দ কখনও দেখি নাই । কৰ্ম্মকর্তাদের কেহই ছাত্ৰাদিগকে কোন প্ৰকার বাধাও দেন না। অথচ গান করিয়া বক্তৃতা করিয়া ছাত্রের অধ্যাপকগণের জীবন সমালোচনাও করিতেছে! ছাত্রজীবন যে সুখকর তাহা আমাদের দেশে বুঝিতে পারা যায় না। অধ্যাপক ওয়েণ্টন। এখানকার শিক্ষাবিজ্ঞান-বিভাগের কৰ্ত্তা । বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলার ইহঁর নিকট আমার বিষয়ে বলিয়া রাখিয়াছিলেন। কথাবাৰ্ত্ত হইল। ইনি বলিলেন, “ভারতবর্ষের অতীত শু বৰ্ত্তমান শিক্ষাপ্রণালী সম্বন্ধে আমি কিছুই জানি না। আমি কেন, খুব কম ইংরাজই ভারততত্ত্ব বিষয়ক কোন সংবাদ রাখেন। আমরা এখানে ছাত্রদিগকে শিক্ষাপ্ৰণালীর ইতিহাস শিখাইয়া থাকি। বলা বাহুল্য LDDD DBBD BuB BBDDDBDSDuBSBDBD DBK 0BYB DDD D S uuu BB DBB DBBDB BDL DBDD DBDD BDBBDDBDDD DDD খাটি স্বদেশী ভাবে শিক্ষা গ্ৰহণ করিতে অগ্রসর হইলে ভারতীয় প্ৰণালীর