পাতা:বর্ত্তমান জগৎ দ্বিতীয় ভাগ.pdf/৪০২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

V R বৰ্ত্তমান জগৎ শ্রমজীবী মহাসম্মিলনের ফলে দেশের ভিতর একটা আলোড়ন উপস্থিত হয়। ক্ৰমশঃ একটা রাষ্ট্ৰীয় দল গড়িয়া উঠিয়াছে। এই দলের সভ্যের কেবলমাত্র মহাজনগণের বিরুদ্ধে অথবা শ্রমজীবিগণের স্বপক্ষে মতামত প্রচার করিয়াই ক্ষান্ত হন না । ইহার দেশের সকল স্বার্থই দরিদ্রসমাজের পক্ষ হইতে আলোচনা করিয়া রাষ্ট্র-শাসনের সাহায্য করেন।” আমি জিজ্ঞাসা করিলাম, “লীড়সে এই দলের কোন কাৰ্য্য হয় কি ?” ইনি উত্তর করিলেন, “প্রত্যেক কাউন্টির সভায় এই দলের পক্ষ হইতে সভ্য নির্বাচিত হইয়া থাকেন। তাহারা ঠিক পাল্যামেণ্ট সভ্যোর আদর্শেই কাৰ্য্য করিয়া থাকেন । আজ রবিবার। দোকান, কারখানা, হাট-বাজার সবই বন্ধ । কিন্তু নগরের ভিতর নানা উদ্যানে যাইয়া দেখুন, সেই সকল স্থানে সভা বক্তৃতা ইত্যাদির আয়োজন হইয়াছে। প্ৰত্যেক পাড়ায় স্থানীয় শ্রমজীবীরা আসিয়া জুটিয়াছে। তাহাদিগের জন্য গতি সপ্তাহে এই সহবের সভায় কি কি কাৰ্য্য করা হইয়াছে সেইগুলি প্রচার করা হয় । ইংলেণ্ডের অন্যান্য স্থানেই বা শ্রমজীবীরা কি কি করিতেছেন তাহা বুঝান হয়। সঙ্গে সঙ্গে রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ গতি সম্বন্ধে পরামর্শ দেওয়া হয়। এইরূপে শ্রমজীবীরা। নিজেদের আর্থিক উন্নতির উপায় আলোচনা করিতে অভ্যস্ত হয়-অধিকন্তু রাষ্ট্রশাসন বিষয়েও তাহারা অভিজ্ঞতা লাভ করিতে থাকে।” । এই সকল প্রচার-কাৰ্য্য ছাড়া শ্রমজীবীরা নিজেদের উন্নতির জন্য অন্যবিধ কাৰ্য্যও করিয়া থাকে। যাহাতে শ্রমজীবীরা নিজেই মুলধন DBD BDBB BBDB DBDD BBDBDS DDBDB KBDD DDDB MB এখানে যথেষ্ট। শ্রমজীবিগণ গায়ে খাটিবে। আবার মুলধনও যোগাইবেতাহারা নিজেই কৰ্ত্তা, আবার নিজেই নিজের চাকর-এই আদর্শ কাৰ্য্যে পরিণত হইয়া থাকে। এই সকল অনুষ্ঠানকে “কো-অপারেটিভ” বলা