পাতা:বর্ত্তমান জগৎ দ্বিতীয় ভাগ.pdf/৪১৫

दिलाहउद्ध ऊँाऊँी ७ लखी Vs তাহাতে শ্রমজীবীরা সকলেই পুরুষ। কিন্তু বয়নগৃহে একজনও পুরুষ নাই, সকলেই রমণী। ইহারা প্ৰত্যেকে এক একটা কলের সম্মুখে দাড়াইয়া আছে। দাড়াইয়া থাকিতে থাকিতে চোক মুখ বসিয়া গিয়াছে । কাজের মধ্যে মাঝে মাঝে এক একটা কঁাটা বা হ্যাণ্ডেল নাড়িয়া দিতে হয়। ইহারা নিৰ্জীব যন্ত্রগুলির সজীব দাসীরা ৰূর্ষ্যে করিতেছে। ইহাদের সজীবতা রক্ষণ হইতেছে কিনা সন্দেহ। প্ৰতিদিন ৮ ঘণ্টা করিয়া এইরূপ কাজ করার নিয়ম । বিশ্ববিদ্যালয়ে তঁাতের বিভাগে ষে সকল যন্ত্র ও কাৰ্য্য-প্ৰণালী । দেখিয়াছিলাম। এই কারখানায় ঠিক সে সমুদায় দেখিলাম। তবে ল্যাবরেটরীতে যেগুলিই ক্ষুদ্রভাবে করা হয়, এখানে সেগুলি বৃহৎ আকারে এবং বহু পরিমাণে করা হইতেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্র এখানে কৰ্ম্মচারীর পদে নিযুক্ত । লৌহ-কারখানা দেখিয়া যতটা বিস্মিত হইয়াছিলাম। এই কারখানায় ততদূর হইলাম না। কারণ পূর্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবরেটরীতে ইহার নমুনা বেশ বিস্তৃতভাবেই দেখিয়াছিলাম। তাহা ছাড়া ফ্যাক্টরী হিসাবে এটা নিতান্ত বৃহৎ নয়। মাত্র ১২০ জন লোক এখানে কৰ্ম্ম করে। কাজেই ফ্যাক্টরী-জীবনের দৃশ্য স্পষ্টভাবে এখানে বুঝা যায় না। কিন্তু পরে দরজী-কারখানায় যাহা দেখিলাম তাহা কখনও ভুলিব না। কারখানার অন্যতম মালিক সকল বিভাগে লইয়া গিয়া বুঝাইয়া দিলেন। এক বিভাগে দেখিলাম, নানাপ্রকার পশমী কাপড়ের বাছাই ও দর দস্তুর করা হইতেছে। কোন বিভাগে দেখিলাম, হাজার বস্তা পশমী কাপড় কিনিয়া মজুত করা হইয়াছে। এক জায়গায় আসিয়া মালিক বলিলেন, SSLDB BDDBBBDDB BDBDSDS KS DDD DBBBD BDBBD গ্ৰহণ করে। তাহার পর ভিন্ন ভিন্ন বিভাগে অর্ডারগুলি পঠাইয়া দেয়।