পাতা:বর্ত্তমান জগৎ দ্বিতীয় ভাগ.pdf/৪২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

3 Oi 8 बéभांना ख*९ এবং অকাল মৃত্যু। দ্বিতীয়তঃ, ইউরোপের জাতিসমূহ পরস্পর সংগ্রামে আবদ্ধ। কে কাহাকে কখন আক্রমণ করিবে তাহার স্থিরতা নাই । সকলেই সর্বদা প্ৰস্তুত। ইউরোপকে রক্ষা করিবার উপায় ইউরোপে নাই । এশিয়ার জাতি গুলি স্বাধীনভাবে শক্ত সবল হইলেই ইউরোপ বাঁচিয়া যাইবে। তাহা হইলে ইহারা এশিয়ার শিল্প ও ব্যবসায় দখল করিবার জন্য উদগীব থাকিতে পরিবে না । তাহাতে একদিকে প্ৰতিদ্বন্দ্বিতা কমিয়া আসিবে এবং লড়াইয়ের প্রবৃত্তি নষ্ট হইবে । অপরদিকে প্ৰত্যেক জাতির ভিতরেও অশান্তি কমিতে থাকিবে । কারণ বড় বড় ফ্যাক্টরী স্থাপন এবং শ্রমজীবী দলনের সুযোগ আর থাকিবে না। এক্ষণে এশিয়ার বাজারগুলি ইউরোপের হস্তগত । এই জন্যই ইউরোপের মহাজনেরা বিরাট কারখানা তৈয়ারী করিতে পারিতেছে । কিন্তু এশিয়া সকল বিষয়ে স্বাবলম্বী হইয়া দাড়াইলে ইউরোপের মাল সেখানে বেশী প্ৰবেশ। পাইবে না। তখন ইউরোপীয়ের স্বদেশের বাজারের জন্যই মাল জোগাইতে বাধ্য হইবে। কাৰ্য্যতঃ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কারবার এখানে দেখা দিবে। তখন শ্রমজীবীদিগের দুর্দশা কমিবে এবং সমাজের সাধারণ স্বাস্থ্য এবং নীতিরও উন্নতি সাধিত হইবে। এশিয়া যতদিন ব্যবসায়ে, শিল্প এবং রাষ্ট্রে পরাধীন থাকিবার যোগ্য। ততদিন ইউরোপীয়দিগের প্রলোভনের এবং প্ৰতিযোগিতার ক্ষেত্ৰ সুবিস্তৃত। এই ক্ষেত্ৰ যত সঙ্কীর্ণ হইবে ততই ইউরোপের বাচিবার পথ । প্ৰস্তুত হইবে। তাহা না হইলে মধ্যযুগের ইতালীয় নগরপুঞ্জের ন্যায়DDLLDBBDB DBBB DiiuD DBBD DDDS BDBB BBD S লোভে পাপ, পাপে মৃত্যু।” আনউইন হিন্দুসমাজের জাতিভেদ প্ৰথা সম্বন্ধে কিছু জানিতে চাহি---