পাতা:বর্ত্তমান জগৎ দ্বিতীয় ভাগ.pdf/৪২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

थाbा गभांछ ७ डाब्रऊँोध छांडिविडांश 8 e লেন। মধ্যযুগের ইউরোপীয় ব্যবসায়-সমিতি বা শিল্প-গিল্ড ইত্যাদি হইতে জাতিপ্ৰথা কোন কোন বিষয়ে স্বতন্ত্র এই সম্বন্ধে জ্ঞানলাভই ইহঁার উদেশ্য । পাশ্চাত্যেরা মনে করেন, ভারতবর্ষের জাতিগুলি স্ব স্ব প্ৰধান। সমাজবিশেষ। এই সমুদয়ের বিভিন্নতা ও অনৈক্যই ভারতবর্ষে রাষ্ট্রীয় ঐক্যের অন্তরায়। তাহা ছাড়া সমগ্ৰ হিন্দু সমাজের বিভিন্ন অংশে এক আদর্শ ও এক চিন্তা প্রচারিত হইতে পারে, না, এইরূপই ইহঁদের বিশ্বাস । ধৰ্ম্ম, বিবাহ, সমাজ, শিল্প, ব্যবসায়, রাষ্ট্র ইত্যাদি জীবনের সকল বিভাগ হইতেই ভারতীয় জাতি-প্রথার আলোচনা করিলাম। উনবিংশশতাব্দীতে জাতিভেদ যে আকার ধারণ করিয়াছে, পূর্বে তাহার সেই আকার ছিল না । কাগজে কলমে বর্ণনা করিবার সময়ে প্রত্যেক জাতিকে একটা স্বাধীন সমাজরূপে বর্ণনা করা হয়। কাৰ্য্যতঃ তত বঁধাের্বাধি ছিল না। বিশেষতঃ স্বাধীনতার যুগে রাষ্ট্ৰীয় চতুঃসীমার পরিাDBBB SKD DBB DBDDBDSS DDBBS DBDDBDS DBB BDB DBDBBD DDiS সমুহের আর্থিক, রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক অবস্থা নব নব আকার ধারণ করিত। সুতরাং আজকালকার আষ্ট্রেপৃষ্ঠে বাধা নড়ন-চড়ন-হীন বিভাগের ন্যায় বিভাগ বেশীদিন থাকিতে পারিত না। নূতন নূতন শক্তির প্রভাবে জাতিগুলি সৰ্ব্বদা সজীবিভাবে নিয়ন্ত্রিত হইত। ইংরাজআমলে স্বাধীনচিন্তা ও কৰ্ম্মের অভাব অত্যন্ত বেশী। তাহা ছাড়া আইনের প্রভাবও অত্যধিক । এই জন্য প্ৰত্যেক জাতির ভিতর এক একটা জমাটবন্ধ দানা বাধিয়া গিয়াছে। স্বাধীন চিন্তার অভাবে ভিতর হইতে নূতন প্ৰাণবিকাশের সুবিধা নাই-আথচ বাহির হইতেও নবশক্তি সঞ্চারিত হইতেছে না, হইলেও তাহা গ্ৰহণ করিবার ক্ষমতা নাই। কাৰ্য্যতঃ জাতিগুলি অনেকটা গতিবিধিহীন সমাজপ্ৰকোষ্ঠে পরিণত হইয়াছে।