পাতা:বর্ত্তমান জগৎ দ্বিতীয় ভাগ.pdf/৪২৭

alib, मभांख \s डांब्रडौध सांडिविडों 80 DBD C DBBLLLDBB LDB DDK DEBBu DOYDB BBDBDBDBD DBBD DS পাশ্চাত্য শাসনের আমলে ধৰ্ম্ম ও সমাজের প্রকৃত শাসন দেশ হইতে বিলুপ্ত হইয়াছে। এক্ষণে নব্য ব্যবসায় ও নব্য শিক্ষার প্রভাবে সেই একপ্ৰাণত নূতন রূপে বদ্ধিত হইতেছে। যতগুলি লোক এক ভাষায় কথা বলে তাহাদের সকলেরই আদর্শ ও লক্ষ্য একরূপ একথা আমরা বৰ্ত্তমানে বলিতে পারি । তৃতীয়তঃ, বিবাহের নিয়ম শীঘ্ৰ ;িবস্তৃতরূপে বদলাইবে না। জাতি নির্বিশেষে পাত্র পাত্ৰী নির্বাচনাই জাতিভেদের শেষ নিদর্শন এখনও বহুকাল থাকিবে । বিশেষতঃ আজকাল পাশ্চাত্যদেশীয় বিবাহ-বন্ধন এবং সামাজিক জীবনের দৃষ্টাস্তে ভারতবাসী বিশেষ উৎসাহিত নন। তাহার উপর, নব্য “ইউজেনিক্স”-বিজ্ঞান বা বংশতত্ত্ব এবং য়্যান্থ পালজি বা জাতিতত্ত্বের আলোচনায় ভারতীয় বিবাহ-প্ৰথাই বোধ হয় সুফলদায়ক প্রমাণিত হইতে চলিয়াছে। তবে এক্ষণে জাতিগুলি বহু খণ্ডে উপখণ্ডে বিভক্ত হইয়া পড়িয়াছে। এতগুলি বিভাগ থাকিবে না । কয়েকটা মোটা মোটা বিভাগের ভিতর সামাজিক লেনদেন প্রচলিত হইতে থাকিবে । ইহার ফলেও সমাজজীবনের কৰ্ম্মক্ষেত্র বেশ সুবিস্তৃত হইয়া পড়িবে। যৌন সম্বন্ধে নিৰ্বাচনের সুযোগ যথেষ্ট বাড়িয়া যাইবে। আজকালই এই সকল সুফল দেখা যাইতেছে । চতুর্থতা, ভারতবাসীর জাতীয় আদর্শ কখনও সামাজিক জাতিপ্ৰথা অনুসারে খণ্ডশঃ বিভক্ত ছিল না। ব্ৰাহ্মণ, ক্ষত্ৰিয়,বৈশ্য, শূদ্র সকলেই একরূপ চিন্তা করিত এবং এক আদর্শে জীবন গঠন করিত। ইহাৱা পরম্পর পরস্পরের শক্রি বা বিরোধী কোন দিনই ছিল না । সংস্কৃত সাহিত্যের প্রচার, ধৰ্ম্ম শিক্ষার বিস্তার, পুরোহিতদিগের সংশ্ৰব