পাতা:বর্ত্তমান জগৎ দ্বিতীয় ভাগ.pdf/৪৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

88 es fa 啤* গুলি বড় বড় কারখানাও পরিচালিত হইতেছে । এই কারখানাগুলিতে YYS BBS BBS DuBDS DDD DDBBBD DDS BYBDS SDDDS S D S বহুসংখ্যক সমিতি মিলিত হইয়া কাৰ্য্য করিতেছে বলিয়া প্রচুর মুলধন কেন্দ্ৰসমিতির হস্তগত হইয়াছে। এই টাকায় অশেষ প্ৰকার ফ্যাক্টরী চালান হইতেছে। সমবেত ক্ৰয়বিক্রয়ের কাৰ্য্যপরিচালনা অতি সহজেই হইয়া থাকে । প্রতি সপ্তাহ মফঃস্বলের সমিতি হইতে লোক আসিয়া কেন্দ্র-বাজারে মাল অর্ডার দেন । কেন্দ্রের বিক্রেতার কাগজে অর্ডার লিখিয়া রাখেন । অর্ডারের মূল্য বাজারে দিতে হয় না, কেন্দ্ৰসমিতির ব্যাঙ্কবিভাগে জমা দিতে হয়। তাহার অল্পক্ষিণ পরেই মাল যথাস্থানে পাঠান হইয়া যায়। মফঃস্বলের সমিতিগুলিও ঠিক এই নিয়মে কাৰ্য্য করেন। অংশীদার ও সভ্যগণ ব্যতীত কেহই সমিতির বাজারে কেনা বেচা করিতে পারেন না । যাহা কিছু লাভ হয় সমস্তই অংশীদারগণের ভিতর বিভক্ত হইয়া যায় । এইরূপে পল্লীবাসীরা সমবেত দোকানদারী করিয়া ক্রেতা বিক্রেতার বিবাদ ঘুচাইয়া দিতেছে। যে ব্যক্তি বিক্রেতা সেই ব্যক্তিই ক্ৰেতা । সুতরাং কে কাহাকে ঠকাইবে বা কে কাহার নিকট বেশী লাভ করিবে ? এ ক্ষেত্রে ঠকিবার বা ঠকাইবার কোন লোকই নাই ! ক্রয়বিক্রয়ক্ষেত্রে এই অনুষ্ঠানের নাম সমবায়। সমবায়নীতি বহুবিধ কাৰ্য্যেই অবলম্বন করা যাইতে পারে। ইংলণ্ডের বৈষয়িক জীবনে দোকানদারী ক্ষেত্রেই সমবায় প্রথা বিশেষরূপে ফলবতী হইয়াছে। সস্তায় মাল পাইতে, উৎকৃষ্ট মাল পাইতে, এবং ক্রিয় করিবার ফলেও ভবিষ্যতে লাভ করিতে হইলে এই প্ৰথাই সর্বত্র প্ৰচলিত হইবে। i ১৯১২ সালে ম্যাঞ্চেষ্টারের কেন্দ্ৰসমিতির সভ্যসংখ্যা ছিল ২,৮৭৬,০০০ ।