পাতা:বর্ত্তমান জগৎ দ্বিতীয় ভাগ.pdf/৪৯০

SVsbr १éबांना ख९ পড়িয়া ইংরাজসচিব পিটু যেনি-তেন-প্রকারেণ আয়ল্যাণ্ডকে ইংলেণ্ডের সঙ্গে জুড়িয়া দিলেন । বান্তবিকপক্ষে আয়ার্ল্যাণ্ড ইংরাজের দখলে আসিল । কাজেই আইরিশজাতির মতামত গ্ৰহণ করিবার প্রয়োজনই হয় নাই। ইংরাজের ভারতাধিকারে এবং আয়ার্ল্যাণ্ডাধিকারে প্রকৃতগিত প্ৰভেদ কিছুই নাই । ফরাসী জুজুর ভয় অল্পকালের ভিতরই নিবারিত হইয়াছিল। তারপর এক শতাব্দী চলিয়া 'গিয়াছে। কিন্তু এতদিনেও ইংরাজ বিজেতারা আয়ার্ল্যাণ্ডকে “আমার জন্মভূমি”র অন্তৰ্গত বিবেচনা করিতে পারেন নাই । ল্যাঙ্কাশিয়ারের তঁতীদের স্বাৰ্থ পুষ্ট করিবার জন্য ভারতবর্ষে ইংরাজেরা যে শিল্প-নীতি ও ব্যবসায়-নীতি অবলম্বন করিয়াছিলেন, আয়ার্ল্যাণ্ড সম্বন্ধেও অবিকল সেই নীতিই অবলম্বন করিয়াছেন। একসঙ্গে ভারতবর্ষে ও আয়ার্ল্যাণ্ডে একই প্রকারে শিল্পের ও ব্যবসায়ের উচ্ছেদ সাধন করা হইতেছিল। হিন্দু ও মুসলমান জাতীয় নরনারীকে ইংলণ্ডের নব্য শিল্পীকুল ভ্ৰাতা ও ভগিনী বিবেচনা করিতে পারেন নাই। ইহা স্বাভাবিক। কিন্তু আইরিশ নরনারীকেও যে উনবিংশশতাব্দীর ইংরাজ বণিক ও মহাজনেরা স্বজাতীয় বিবেচনা করেন নাই-ইহাই বিস্ময়ের কথা । বরং সকল বিষয়ে আয়ার্ল্যাণ্ডকে ‘ প্ৰতিদ্বন্দ্বীজজ্ঞানে বাধা প্ৰদান করাই ইংরাজ ব্যবসায়ী এবং সচিবগণের নীতি রহিয়াছিল। 幫 উনবিংশশতাব্দীর কথা ছাড়িয়া দিলাম। মধ্যযুগের ইতিহাস আলোচনা করিলেও দেখিতে পাই যে, আইরিশ ও ইংরাজি-জাতিদ্বয়ে BDBD DBYSDBB BB BDDBD SS DD D BDD DDB DBDBB হইতে ষোড়শ শতাব্দীর অষ্টম হেনরি পর্য্যন্ত ইংরাজরাজের আইরিশ ধৰ্ম্ম, সমাজ, রীতিনীতি আচার-ব্যবহার ইত্যাদি ধবংস করিতে যত্নবান