পাতা:বর্ত্তমান জগৎ দ্বিতীয় ভাগ.pdf/৫২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

too दéभन्न खात्रां९ যাইবেন । গতবৎসর ডাবলিনের শ্রমজীবীরা বিরাট ধৰ্ম্মঘট করিয়াছিল। এই ধৰ্ম্মঘটের ধুরন্ধর ও সেনাপতি ছিলেন লাকিিন। আবার সেইরূপ ধৰ্ম্মঘটের আয়োজন হওয়া অসম্ভব নয়। তাহ প্ৰথম হইতেই চাপিয়া দিবার জন্য শ্রমজীবী-“বন্ধু” মহাজনেরা Civic Exhibition এর ব্যবস্থা করিয়াছেন।” কিন্তু রাসেল বলেন, এ ঔষধে ব্যাধির প্রতীকার হইবে না। . সমবায়-নীতি প্ৰবৰ্ত্তিত সমাজগঠন এবং পল্পীস্বরাজের কথা বলিতে বলিতে ইনি ভারতীয় আদর্শের উল্লেখ করিলেন । ইহঁর মতে ভারত- , বর্ষে ইংরাজী সাহিত্য শিখাইবার প্রয়োজন নাই। “ইংরাজী সাহিত্যে জড়বাদ এত ঘনীভূত রহিয়াছে যে, তাহা হইতে আত্মার আনন্দ হয় না । এমন কি ভাবুক ওয়াড়সওয়ার্থকেও হিন্দু অধ্যাত্মবাদীরা নাবালক মনে। করিবেন না কি ? বোধ হয় আমেরিকার এমার্সনকে আপনাবা স্বজাতিভুক্ত করিয়া লইতে পারেন। ইংরাজী সাহিত্যে আপনাদের শিক্ষণীয় বস্তু নাই ।” আমি বলিলাম, “তবে একটা কথা, যতদিন পরাধীনভাবে পরকীয় আদর্শ অনুকরণ করা হয় ততদিনই বিদেশীয় সাহিত্যের কুফল হইতে আশঙ্কা থাকে। কিন্তু স্বাধীনভাবে চিন্তা করিবার যুগ ভারতবর্ষে আসিয়াছে। এক্ষণে উচ্চ অঙ্গেরই হউক বা জুঘন্য শ্রেণীরই হউক — দুনিয়ার চিন্তাসম্পদ হইতে নব নব উপকরণ সংগ্ৰহ করিবার ক্ষমতা আমাদের জন্মিয়াছে । তাহার দ্বারা আমরা পরকীয় ভাবাপন্ন হইতেছি। না, বরং স্বকীয় অভাবানুসারে এবং স্বকীয় আদর্শেই জীবনগঠনের সুযোগ পাইতেছি। । झेझाद्र नाभ assimilation दा श्छभ कन्ना । ७aअशु বিদেশীয় আদশের সম্মুখীন হইতে আমাদের ভয় পাইবার কোন কারণ নাই। জগতের কোন চিন্তাই বয়কট করিবার প্রয়োজন আমরা বোধ।