পাতা:বর্ত্তমান জগৎ দ্বিতীয় ভাগ.pdf/৫২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সমবায়-পন্থী ভাবুক কবি জর্জ রাসেল (to S. করিতেছি না। বরং বিশ্বশক্তির সকল প্রকার অভিব্যক্তির সঙ্গে ভারতবাসী যুঝায়ুঝি করিতে প্ৰবৃত্ত হইতেছেন।” ইনি নিজেই বলিতে লাগিলেন, “আমি বাল্যকাল হইতে ভারতীয় DDSSSDD DBB BDBBB DBDS BDBDB DBDDD BDB uY iDD হিন্দুর চিকিৎসা-শাস্ত্র, যোগ-শাস্ত্ৰ, তন্ত্র, ব্যাকরণ, বৈষ্ণব সাহিত্য ও উপনিষদের আলোচনায় বহু সময় কাটাইয়াছি।, তাহার দ্বারা আমার জীবনেরও উপকার হইয়াছে। আমার চিন্তা ত গঠিত হইয়াছেইএমনকি, আমার জীবনের আদর্শও হিন্দু ভাবাপন্ন হইয়াছে। আমি যোগাভ্যাসের মৰ্ম্ম কথঞ্চিৎ উপলব্ধি করিয়াছি বলিতে পারি। আমি উপযুক্ত গুরুলাভ করি নাই-এজন্য বেশী দূর অগ্রসর হইতে পারি নাই। কিন্তু হিন্দু অধ্যাত্মতত্ত্ব যে লোকজনকে প্রতারণা করিবার কল নয় তাহ নিজ জীবনে উপলব্ধি করিয়াছি । যোগাসনে বসিয়া আপনাদের “কুণ্ডলিনী তত্ত্বের” ইঙ্গিত পাইয়াছি। তাহার দ্বারা এই ধারণাও আমার দৃঢ় হইয়াছে যে, হিন্দু যোগী ঋষিরা খাটি বৈজ্ঞানিক প্ৰণালীতেই অধ্যাত্মবিজ্ঞান সৃষ্টি করিয়াছিলেন। জগতের নিগুঢ় বিষয়ে তাহদের যথার্থ জ্ঞান ছিল।” ইনি বিবেচনা করেন যে, হিন্দু আয়ুৰ্ব্বেদের অনেক কথাই আধুনিক বিজ্ঞানসন্মত। ইহার উৎসাহে কোন কোন আইরিশ চিকিৎসক এ-বিষয়ে অনুসন্ধান করিতে ব্ৰতী হইয়াছেন। ইনি নিজেও পাণিনির ব্যাকরণ আলোচনায় নিযুক্ত। ইনি তন্ত্রশাস্ত্রের শব্দতত্ত্ব বুঝিবার প্রয়াস করিতেছেন। বর্ণমালার অক্ষর সম্বন্ধে সংস্কৃত সাহিত্যে যে গুঢ় ব্যাখ্যা আছে তাহা ইনি বিশ্বাস করেন। দেবদেবীগণের বর্ণ বিষয়েও ইনি আধ্যাত্মিক ব্যাখ্যা কথঞ্চিৎ বুঝিয়াছেন বলিলেন। , রাসেলের বিবেচনায় হিন্দুসমাজ ও সাহিত্যের কোন বিভাগই নিতান্ত