পাতা:বর্ত্তমান জগৎ দ্বিতীয় ভাগ.pdf/৫৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R 8 o दéभनäख्रश्ॉ९ ডিম এবং অন্যান্য জিনিষ আনিতে পারিতি। ইংলেণ্ডের এত নিকট থাকিয়াও আয়ল্যাণ্ডের কোন উপকার হইত না । কাজেই আইরিশ জাতিকে একটা নূতন ব্যবসায়-পন্থা উদ্ভাবন করিতে হইল। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র স্বস্ব প্রধান কৃষকের শক্তি সমবেত না করিতে পারিলে বৰ্ত্তমান যুগের বাজারে দাঁড়ান অসম্ভব । লোকেরা আজকাল সস্তায় মাল চায়, ভাল মাল চায় ; এতদ্ব্যতীত নিয়মিতরূপে একই ধরণের জিনিষ চায় । আমি একবার ভাল জিনিষ পাইলেই সুখী হই না । আমার নিকট প্ৰতিদিনই নিয়মিতরূপে যথাসময়ে আমার পছন্দসই জিনিষ BBDD DBBDB DB BDB DDDDS DD DBOB gSS SDBDBDD BDBBD এই। কিন্তু আয়ল্যাণ্ডের কৃষকের দুনিয়ার এই নিয়মানুসারে মাল জোগাইয়া উঠিতে পারত না। তাহারা ভাল মাল সস্তায় দিতে পারিত বটে, কিন্তু একই ধরণের বেশী মাল যথারীতি জোগাইয়া উঠা ইহাদের অসাধ্য ছিল । তাহাদের এই দুর্বলতা কিসে নিবারিত হইবে ? তাহারা পাইকার ক্ৰেতাদিগের জুয়াচুরি এবং অসাধুতা বা প্রতারণা হইতে কিরূপে আত্মরক্ষা করবে ? বাজার খুজিয়া ভাল ক্রেতা তাহারা কিরূপে পাইবে ? লোকের পছন্দসই মাল অধিক পরিমাণে তাহারা কেমন করিয়া জোগাইবে ? নব্য বিজ্ঞানের সাহায্য তাহারা কি উপায়ে গ্রহণ করিবে ? : তাহাদের স্বাৰ্থ দেশের কৰ্ত্তাদিগকে কিরূপে জানাহিবে ও বুঝাইবে ? এই সকল প্রশ্নের উত্তর ভাবিতে ভাবিতেই আইরিশ জন-নায়কগণ সমবায়আন্দোলন সুরু করিয়াছিলেন। পাঁচশ বৎসরের ভিতর প্রচুর সুফল দেখিতে পাইতেছি। বিদেশীয়দিগকে পরাজিত করিয়া আইরিশ কৃষকেরা ইংলেণ্ডের বাজার অনেকটা স্ববশে আনিতে পারিয়াছেন। cकदल डांशई নৃত্যু ৷ ইহঁরা আইরিশ সমাজে একটা নূতন আদর্শও