পাতা:বর্ত্তমান জগৎ দ্বিতীয় ভাগ.pdf/৫৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পল্লীজীবন আজ সমস্ত দিন ডব্লিনের বাহিরে কাটাইলাম। প্ৰায় ৭ • ৮০ মাইল দক্ষিণে একটা নূতন জেলায় গিয়াছিলাম। সমূদ্রের কুলে কুলে রেলপথ নিৰ্ম্মিত হইয়াছে-প্ৰায় সমস্তই পার্বত্য পথ । O এই জেলার ভিতর কৃষি-সমবায়-সমিতির অন্তৰ্গত কতকগুলি কারবার চলিতেছে । এখানকার পল্লী-কেন্দ্রের একজন সম্পাদকের সঙ্গে আলাপ হইল। ইনি নিজেই এক জন ধনী কৃষক-লোক লাগাইয়া নিজ ভূমির চাষ করাইয়া থাকেন। তাহা ছাড়া শূকরের ব্যবসায়ও আছে। ইনি “গেলিক লীগে”রও একজন পাণ্ডা। প্রাচীন সাহিত্য, উৎসব, ভাষা ও রীতিনীতি আয়ল্যাণ্ডে পুনঃ প্ৰবৰ্ত্তিত করিবার উৎসাহ ইহঁর যথেষ্ট। ইহার সঙ্গে অনেকক্ষণ কাটাইয়া আয়ল্যাণ্ডের পল্লী-জীবন বুঝিতে পারা গেল। কো-অপারেটিভ য়্যাগ্রিকালচার্যাল সোসাইটির কাৰ্য্যালয় দেখিলাম। পল্লীর কৃষকেরা সমবেত হইয়া এই “Store” বা দোকান খুলিয়াছে। প্ৰত্যেককে এজন্য Share বা অংশ কিনিতে হইয়াছে। এই অংশীদারেরাই ইহার কৰ্ত্তা। চাদার টাকায় পাইকারীদরে সহর হইতে জিনিষ খরিদ করা হয়। সেই সকল জিনিষ এই ষ্টোরে জমা থাকে। সাধারণতঃ অংশীদারেরাই এই জিনিষ কিনিয়া থাকে। তাহদের নিকট পাইকারী BB BBDBB DDD DDSSSS S SLLDBDB BDBDuB Di DSBB DDDBBD নিযুক্ত হন। তাহারা নিজেও কো-অপারেটর অর্থাৎ সমবায়াপন্থী। এই সমবায়-ক্টোর স্থাপন করিয়া কৃষকের সন্তায় নিজ প্রয়োজনীয় দ্রব্য পাইয়া থাকে। পূৰ্ব্বে যখুন এই সমবেত গ্লেকান ছিল না তখন