পাতা:বর্ত্তমান জগৎ দ্বিতীয় ভাগ.pdf/৫৬৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

G8 S द6न १९ ইহাদিগকেই বড় কষ্ট পাইতে হইত। সহর হইতে মাল আনিতে অনেক DBB DBBBSS SBDD DBD KD DD DS KBD DBDBB প্ৰয়োজনীয় দ্রব্য জুটান অসম্ভব হইত। এক্ষণে ইহার হাল, লাঙ্গল, বীজ, শস্য, ঘোড়ার লাগাম, গাড়ীর আসবাব, খন্তা, খুরূপী, বালতী, কৃত্রিম মৌচাক, পশু-খাদ্য, ইত্যাদি সকল জিনিষই সহজে পাইতে পারে। এই দোকানের কৰ্ম্মচারীরা দূর হইতে এক সঙ্গে অধিক পরিমাণ মাল খরিদ কঁরিয়া আনেন। এজন্য সস্তায় পাওয়া যায়। কৃষক অংশীদারেরাও একটা বড় ষ্টোর নিজ পল্লীর ভিতর পাইয়া পচ্ছন্দসই জিনিষ কিনিবার সুযোগ পায়। তাহা ছাড়া পূর্বে ইহার খুচরা দরের দাম পাইকারী দরেই দিয়া মাল আনা হত । এক্ষণে খুচরা ক্রয় করিয়াও সুবিধা পায় । কারণ ষ্টোরের যাহারা সমবেত রূপে মালিক তাহারাই ব্যক্তিগতরূপে ক্ৰেতা । ক্রেতা এবং বিক্রেতা একই লোক । কাজেই লাভ করিবার প্রয়োজন কি ? ষ্টোরের কৰ্ম্মচারীরা সস্তায় মাল কিনিয়া আনিয়াছেন ; সেই সস্তাদরেই তাহারা অংশীদারগণের নিকট বেচিতেছেন । সুতরাং ভাল মাল, সস্তামাল এবং পছন্দসই মাল ষ্টোরের সাহায্যে সমবায়াপন্থীরা পাইতেছে । কেবল তাহাই নহে। দোকান চালাইতে গেলে লাভ কিছু না কিছু হয়ই। নিতান্ত কম হারে লাভ জমাইলেও বৎসরান্তে অনেক টাকা জমিয়া যায়। এই পল্লীর ষ্টোরেও বৎসর বৎসর বেশ মোটা লাভ জািময়া থাকে । এই লাভ কাহারা পায় ? যাহার ক্রেতা তাহাদিগের ভিতর বিভক্ত করা হয়। কৃষকেরা কিনিবার সময়ে সস্তায় মাল পাইয়া একবার লাভ করিয়াছে-আবার বৎসরান্তেও দ্বিতীয়বার লভ্যাংশ পাইয়া থাকে। বলা বাহুল্য কো-অপারেটিভ ষ্টোরের নিয়মে যে যত ক্রেতা সেই তত লাভের অধিকারী। তাহা ছাড়া অংশ ক্রয় করিবার ফলেও সুন্দ ত আছেই।