পাতা:বর্ত্তমান জগৎ দ্বিতীয় ভাগ.pdf/৫৭০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(3) दéभान खी९ কিনিয়া কাজে লাগান আশাতীত। কিন্তু আমাদের ষ্টোর হইতে সকলেই DDLDD DBBB DBBD KBS DDS DBBS BDBS BDDDBS DBS Kg ইত্যাদি সকল কারবারের জন্যই যন্ত্ৰ হাতিয়ার ইত্যাদি ভাড়া দিতে পারি। কৃষকেরাও সস্তায় বহুমূল্য যন্ত্রের সাহায্য পায় ।” কৃষি-সমবায়ের আদর্শ অনুসারে ক্ৰয়-সমিতি বা ষ্টোর ভারতবর্ষে এখনও স্থাপিত হয় নাই। নব্য বৈজ্ঞানিক সাজসরঞ্জাম এবং কলকজা ইত্যাদির ব্যবহার দরিদ্র পল্লীবাসীর সমাজে আর কোন উপায়ে প্রচলিত করা অসম্ভব। আয়ল্যাণ্ডের এই পল্লীতে কৃষি-সমবায়ের নিদর্শন প্ৰথম চোখে দেখিলাম। এতদিন পুথিগত বিদ্যা মাত্র ছিল । সমবায়ের আন্দোলন, আয়ল্যাণ্ডে একসঙ্গে বহু কাৰ্য্যক্ষেত্রেই আরব্ধ হইয়াছে। সমবেত-ক্ৰয়-মণ্ডলীর কার্য্য-পরিচালনা দেখা শেষ হইয়া গেলে কৰ্ম্মকৰ্ত্তারা অন্য বিভাগে লইয়া গেলেন । এইখানে সমবেতবিক্রয়-মণ্ডলীর কার্য্য বুঝিলাম । আমি জিজ্ঞাসা করিলাম, “আপনাদের পল্লীর সকল কৃষকই কি তাহাদের উৎপন্ন দ্রব্য এখানে রাখিয়া যায় ? আপনার কি তাহাদের সকলের জন্যই বাজার বা ক্রেতা অনুসন্ধান করিয়া দেন ?” ইহঁরা বলিলেন, “আমাদের লক্ষ্য তাঁহাই । তবে সকল বিভাগে এইরূপ বিক্রয়-- মণ্ডলীর কাৰ্য্য সফল করিয়া উঠিতে পারি নাই। বৰ্ত্তমানে আমরা কৃষকগণের নিকট হইতে নমুনা মাত্র আনাইয়া রাখিয়াছি। এই সকল নমুনা সমীপবৰ্ত্তী ক্ৰেতাদিগকে দেখাইয়া থাকি, তাহা ছাড়া দূরদেশেও পাঠাইয়া দর দস্তুর করিয়া দেই। ইহার ফলে কৃষকদিগের লাভের ক্ষেত্র বাড়িয়া গিয়াছে। পূর্বে ইহারা যে কোন দরে মালা ছাড়িতে বাধ্য হইত। বাজার বুঝিবার ক্ষমতা ইহাদের ছিল না। সমবায়ের ফলে ইহার दांख्रिांद्र षष्ट्रे করিবার সময়, সুযোগ এবং কৰ্ম্মচারী পাইয়াছে।”