পাতা:বর্ত্তমান জগৎ দ্বিতীয় ভাগ.pdf/৫৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

tWV बढ़ांना सं९ বলিয়া এখন হইতেই ভয়ে জড়সড় হইলে দেশের ক্ষতি করা হইবে-এই উপদেশ আজকাল প্ৰত্যেক কাগজেই প্রচারিত হইতেছে। ইতিমধ্যে টাইমস-পত্রেও নরনারীগণকে জানান হইয়াছে যে,"লড়াই বাধিলে নানাপ্রকার কষ্ট ঘটিয়াই থাকে। লোকক্ষয়, জাহাজ-নাশ, দুভিক্ষ, মূল্যবৃদ্ধি, নগর-ধ্বংসু ইত্যাদি ঘটতে বাধ্য। এই দুঃসময়ে হতাশ না হওয়াই কৰ্ত্তব্য। কত লোক মরিবে তাহার স্থিরতা নাই, কত যুদ্ধে পরাজয় হইবে, তাহা কে বলিতে পারে ? কত টাকা নষ্ট হইবে, তাহার হিসাব করা অসাধ্য। সুতরাং কেহ বিচলিত হইও না । হুজুগে পড়িয়া গোলযোগ স্বষ্টি করিও না। দেশের কৰ্ত্তারা দেশ রক্ষা করিবার জন্য, সম্পত্তি রক্ষা করিবার জন্য, লোক রক্ষা করিবার জন্য প্ৰাণপণ চেষ্টা করিতেছেন ও করিবেন । জনসাধারণ যদি দুঃখ কষ্ট সহ করিতে না পারিয়া অধীর হইয়া পড়ে তাহা হইলে নেতারা স্থির ও সহিষ্ণুভাবে কৰ্ত্তব্যপালন করিতে পরিবেন না। কাজেই সকলের নিশ্চিন্তভাবে ধীরতার সহিত যুদ্ধের সময়ে জীবন যাপন করা উচিত। তাহা না হইলে স্বদেশদ্রোহিতার আচরণ করা হইবে।--নিজেরাই নিজেদের শক্ৰ হইয়া পড়িবে। যুদ্ধকালে নরনারীগণের অতি সংযমী ও স্থিরচিত্ত হওয়া বাঞ্ছনীয়। দু একটা পরাজয়ে হতাশ হইবার কারণ নাই।” এক, পত্রের সম্পাদক ব্যাঙ্কের সুদ বৃদ্ধির নিম্নলিখিত ব্যাখ্যা দিয়াছেন :- “To-day the Bank of England raised the Bank rate to IO per cent, having yesterday raised it by doubling it from 4 per cent. to 8 per cent. A Io per cent. rate is, of course, a war figure; and there is some reason to believe that the Bank of England by this manoeuvre