পাতা:বর্ত্তমান জগৎ দ্বিতীয় ভাগ.pdf/৭৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भिडेविश्वांभ-°फुांध्र डांद्वडीश्व फ्रिद्धब्रि VIR মজাগত হইয়া গেলে পরকীয় শিল্পের প্রভাবে কোন শিল্পীর ক্ষতি হয় না। কিন্তু দেখিতেছি। আধুনিক ভারতীয় শিল্পীরা বিদেশীয় প্রভাব এখনও পূর্ণরূপে হজম করিতে পারেন নাই। পরকীয় রীতিগুলি এই শিল্পচর্চার অঙ্গীভূত হইয়। গেলে ভারতের আধুনিক চিত্রকরগণ জগতে একটা নূতন রীতির প্রতিষ্ঠা করিতে সমর্থ হইবেন । তাহার পূর্বাভাষ এই কারুকাৰ্য্যের মধ্যে যথেষ্টই দেখিতে পাইতেছি । এই বলিয়া তিনি আমাকে রাজপুত, মোগল, পাহাড়ী ও কাশ্মীরি চিত্রগুলি দেখাইলেন। তঁহার মতে “ঐ সমুদয় অতি উচ্চ অঙ্গের শিল্পকৰ্ম্ম । ঐ সকল চিত্ৰে Perspective বা পারি।-প্ৰেক্ষিক নাই সত্য ; কিন্তু তাহাতে কোন ক্ষতিই হয় নাই। প্ৰত্যেক চিত্রেই সামঞ্জস্য ও শৃঙ্খলা যত্নসহকারে রক্ষিত হইয়াছে। প্রত্যেক কাৰ্য্যেই চিত্তের ভাব পরিষ্কাররূপে ফুটিয়া উঠিয়াছে। তাহা ছাড়া বর্ণসমাবেশও নিখুত । পাশ্চাত্য চিত্রকরগণও ঐরূপ রং ফলাইতে পারিলে কৃতাৰ্থ বোধ করিবেন ।” এই উপলক্ষ্যে তিনি আরও বলিলেন, “এই প্ৰাচীন চিত্ৰসম্পদের পারস্পর্ষ্য রক্ষা করাই আধুনিক ভারতশিল্পীগণের কৰ্ত্তব্য। এরূপ উচ্চশ্রেণীর কারুকাৰ্য্য যেদেশে আছে তাহার সন্তানগণ বিদেশ হইতে দৃষ্টান্ত গ্ৰহণ করিবেন কেন ?” আমি জিজ্ঞাসা করিলাম, “আপনি রুশ ভাষায় যে প্ৰবন্ধ লিখিবেন। তাহার সার মৰ্ম্ম আমাকে বলিতে পারেন। কি ?” তৎক্ষণাৎ ইনি আমাকে চিত্রগুলির সম্মুখে লইয়া গেলেন। প্ৰত্যেক চিত্রের সম্মুখে দাড়াইয়া দুইজনে নানা আলোচনা হইল । মুকুলচন্দ্ৰ দের রং ফলাইবার ক্ষমতা আছে। “অন্সরার নৃত্য” চিত্রে নর্তন অতি সুন্দর দেখান হইয়াছে । ইহাতে সৰ্বোচ্চ:শ্ৰণীৱ কারিগরি