পাতা:বর্ত্তমান জগৎ দ্বিতীয় ভাগ.pdf/৭৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ý: śन् ९ বুঝিতে পারা যায়। ইহার প্রত্যেক রেখা সার্থক-একটিও বাজে লাইন व प्रांत्र नाशे । ক্ষিতীন্দ্র মজুমদার এক একটা ছবির মধ্যে অনেকগুলি বিষয়ের অবতারণা করিয়াছেন। প্ৰত্যেকটা বিসয় সুচিত্রিত হইয়াছে, কিন্তু সকলগুলির মধ্যে সামঞ্জস্য রক্ষিত হয় নাই । মেঘের চিত্রে তিনটি পদার্থ আছে, রমণী, ময়ুর ও মেঘ। এই তিনটির ভিত্তির যে কোন দুইটি বস্তু থাকিলেই সৌন্দৰ্য্য বাডিত ! অসিত হালদারের পেন্সিল-স্কেচ ও নক্সগুলি অতি মনোরম। কিন্তু কোন কোন রেখায় ও কল্পনায় জাপানী প্রভাব পরিস্ফুট । অথচ তাহা অন্য কায়দার সঙ্গে বিশেষ খাপ খায় নাই । নন্দলালের কাৰ্য্য দেখিয়া ইনি বিশেষ প্রীত ৷ ইহঁর মতে নন্দলাল ছবি আঁকিতে যেরূপ দক্ষ, রং সমাবেশে সেরূপ পঢ়ি নন। নীল, সবুজ ইত্যাদি রংএর সামঞ্জস্য বিধান করিতে ইনি পারেন নাই। রাজপুত রীতির বর্ণসমাবেশ গভীর ভাবে বুঝিলে নন্দলালের দোষ কাটিয়া যাইতে পারে। হরিশ্চন্দ্রের শ্মশান-জীবন চিত্রটি দেখিয়া রুশ সমালোচক যথেষ্ট প্ৰশংসা করিলেন । রামায়ণের पृथं)नभू& अङि ठूमाद्र । গগনেন্দ্ৰনাথ ঠাকুরের অনেকগুলি রচনাই এখানে প্ৰদৰ্শিতা। রুশ সমালোচক। এগুলি বিশেয বুঝিতে পারিলেন না । ইহঁর মতে গগনেন্দ্ৰ নাথের শিল্পে পাশ্চাত্য প্রভাব অত্যধিক ; কিন্তু অবনীন্দ্রনাথের কাৰ্য্যগুলি ইনি প্রায়ই নিখুঁত বলিলেন। ইনি জিজ্ঞাসা করিলেন, “অবনীন্দ্ৰনাথের বয়স কত ?” আমি বলিলাম, “ইনি নব্য শিল্পের প্ৰেবৰ্ত্তক । অন্যান্য যে সকল শিল্পীর কাৰ্য্য এখানে প্ৰদৰ্শিত হইয়াছে, তঁাহারা সকলেই हेशैांव्र छ्डी ।” ইনি পূর্বে অবনীন্দ্রনাথের নাম শুনেন নাই এবং ভারতীয় চিত্রের