পাতা:বর্ত্তমান জগৎ - প্রথম ভাগ.pdf/১৬০

.. ა Nტ द6भान ख्त्र १९ নাম “স্কারাব” ; এই জন্তুই প্ৰাচীন মিশরের ধৰ্ম্মতত্ত্বে আদি জীব । সূৰ্য্যদেবের প্রভাবে এই জীব জগতের সকল প্রকার জীবের সৃষ্টি করে । আর একটি সরোবর ইহার পাশ্বে পশ্চিমদিকে ছিল । তাহার মধ্যে ৭০ ০০ ৮০ ০০ মুক্তি পাওয়া গিয়াছে। এগুলি এক্ষণে কাইরোর মিউজিয়মে রক্ষিত হইতেছে। সরোবরের জল তুলিয়া ফেলা হইয়াছে- এবং মৃত্তিকা দ্বারা ইহাকে পূৰ্ণ দেখিতে পাইলাম । কর্ণাকের মন্দির দেখিলে লুকুসরের মন্দির না দেখিলেও চলে। রচনা-কৌশল একপ্ৰকার-সম্রাটের ক্ষমতা, শিল্পীদিগের কল্পনা, ইত্যাদি সকলই এক প্রকার মনে হয় । কোন বিষয়ে খৰ্ব্বতা লক্ষ্য করিবার নাই । লুকুসর আয়তনে কিছু ক্ষুদ্র । কাৰ্ণাকের ন্যায় লুকুসর ও যুগে যুগে পরিবদ্ধিত হইয়া চলিয়াছে। এখানেও স্তম্ভসমূহই বিশেষত্ব, প্রাচীরগাত্র এবং ছাদসমূহ লিপি-খোদিত । স্তম্ভসমূহের শিরোদেশে প্রস্তরফলক অথবা পুষ্পের বহিরাবরণের আকৃতি । তবে স্তম্ভগাত্রে লিপি ও চিত্রসংখ্যা কিছু অল্প । এবং মন্দির উত্তরদক্ষিণে বিস্তৃত। কিন্তু য়্যামনমন্দির পূর্বপশ্চিমে বিস্তৃত । সর্বপুরাতন অংশ অষ্টাদশ রাজবংশের আমেনহোপিস ফ্যারাও কর্তৃক নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। এই অংশ দক্ষিণদিকে অবস্থিত। রোমীয়েরা এই অংশকে গির্জায় পরিণত করিয়াছিল । উনবিংশ রাজবংশীয় রামসেস উত্তরদিকের মন্দিরকে পরিবদ্ধিত করেন। র্তাহার আমলের স্তম্ভগুলি অতিশয় বৃহদাকার গাম্ভীৰ্য্যবিশিষ্ট এবং বিপুলায়তন। এই অংশে রামসেসের কতকগুলি প্ৰতিমূৰ্ত্তি আছে। মৰ্ম্মরের ন্যায় শ্বেতপ্রস্তরে নিৰ্ম্মিত মূৰ্ত্তিগুলি প্ৰস্তারাসনে সস্ত্রীক উপবিষ্ট । তাহার উত্তরে, প্ৰাঙ্গণের ভিতরে স্তম্ভের মধ্যে একটি করিয়া দণ্ডায়মান গ্রানাইট প্রস্তরের রামসেস-মূৰ্ত্তি । এই মূৰ্ত্তিগুলি লুকুসর মন্দিরের