পাতা:বর্ত্তমান জগৎ - প্রথম ভাগ.pdf/২৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুৰ্দশ দিবস—যুবক মিশরের স্বদেশিকতা ‘/ -আধুনিক মিশরবাসীর নবীন উৎসাহ ও উদ্যম শিক্ষাক্ষেত্রে প্রকাশিত \হইতেছে। ইহঁরা নব নব অনুষ্ঠানের সূত্ৰপাত করিয়াছেন । এইসমূদয় দেখিলে নব্যমিশরের জীবনস্পন্দন বুঝিতে পারা যায়। ভবিষ্যতের ऊनक्ष८३४S ट्रि° खछgन्म | কুমার ইউসুফের প্রবৰ্ত্তিত সুকুমার-বিশ্ববিদ্যালয়ে দেখিয়াছি মিশরীয় মুসলমানের অভাবনীয়রূপে নব নব পথে উন্নতি লাভ করিতেছে। মিশরবাসীর জাতীয় জীবনের সর্বপ্ৰধান পরিচয় মিশর-বিশ্ববিদ্যালয়ের প্ৰতিষ্ঠা । 를 এতদিন এখানে ফরাসী, জাৰ্ম্মান, আমেরিকান ইত্যাদি জাতীয় পাদ্রীদের নানা বিদ্যালয়ে মিশরীয় মুসলমানের শিক্ষালাভ করিত। পরে সঙ্গতিপন্ন ছাত্রেরা ফরাসী, জাৰ্ম্মানি প্ৰভৃতি দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষার জন্য যাইত। মিশরে উচ্চতম শিক্ষালাভের কোন ব্যবস্থা ছিল না । মিশর-সরকার হইতে নিম্ন ও মধ্য বিদ্যালয় মাত্র পরিচালিত হইত । ১৯০৮ সালে মিশরের জনসাধারণ স্বকীয় চেষ্টায় উচ্চশিক্ষার অভাব দূর করিবার জন্য নূতন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্ৰবৰ্ত্তন- করিয়াছৈন । এই বিদ্যালয় সকল দিক হইতেই যুবক মিশরের প্রতিকৃতিস্বরূপ। " প্রথমতঃ, মিশর-সরকারের ধনভাণ্ডার হইতে ইহার জন্য অল্পমাত্র সাহায্যলৈ ওক্ষণ ·