পাতা:বর্ত্তমান জগৎ - প্রথম ভাগ.pdf/৩৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মিশরের পথে-লোহিতসাগর \t প্ৰান্তের মৃত্তিকার রং হইতে কৃষ্ণসাগরের নাম স্বষ্টি হইয়া থাকিতে পারে । পীতসাগর অবশ্য চীনের পীতজাতি অনুসারেই হইয়াছে। কিন্তু লোহিত্যসাগরের নাম লোহিত কেন হইল ? ইংরাজীতে “রেড” বলিলে যাহা বুঝায় সংস্কৃত ভাষায় রুদ্র, রুধির ইত্যাদি শব্দেও তােহাঁই বুঝায়। পুরাণে রুদ্রসাগরের বর্ণনা মাছে। বোধ হয় আরব ভাষায় প্রচলিত নাম হইতে রুদ্র ( বা লোহিত রুধির ) সাগর নাম সংস্কৃতে প্ৰবৰ্ত্তিত হয় । সুতরাং "লোহিত’ নাম আধুনিক নয়। কেহ কেহ বলেন, লাল রংএর একপ্রকার জীবন্ত উদ্ভিদ। এই সমুদ্রে বেশী-এজন্য এই নাম । এরূপ উদ্ভিদ৷ ত ভারত মহাসাগরে দুই চারিটা দেখিয়াছি-কিন্তু লোহিত সাগরে দেখিতে পাইতেছি না। পাশ্ববত্তী কোন পর্বত্যাদি রক্তবর্ণ কি না জানি না । তবে আর একটা অনুমানের কথা শুনিলাম। প্ৰাচীন মিশরীয়েরা এসিয়া হইতে মিশরে যাইবার পথে “পান্ত” দেশে বাস করিয়াছিলেন । এই পান্তদেশ এসিয়ার পশ্চিম প্রান্তে, লোহিত সাগরের পূর্বকূলে । হয় তা তাহারা সমুদ্রে রক্তিমবৰ্ণ সূৰ্য্যান্ত গমনের দৃশ্য দেখিয়া সমুদ্রকে রক্ত-সাগর নাম দিয়াছিলেন। সেই DBD DBDBBDBBD BBDT TDBDD DDS DDBK OiBYS DBDDDBBBBBD S sBg সমুদ্রের পরিচয় দিয়া আসিতেছে। লোহিত সাগরের মধ্যে স্থানে স্থানে কতকগুলি পাহাড় মাথা তুলিয়া দাড়াইয়া আছে। দেখিতে দ্বীপের মত । পাহাড়গুলিতে গাছ পাল। মাটি ধূলা কিছুই নাই । লোক বাস করিতে পারে না। এই পৰ্ব্বত, দ্বীপগুলির উপর আলোকগৃহ নিৰ্ম্মিত হইয়াছে।” সমুদ্রের জল এখন সুনীল দেখাইতেছে। প্রায়ই পাখীর ঝাক দেখিতে পাই । বোধ হয় এসিয়া ও আফ্রিকার মধ্যে ইহারা চলাফেরা 卒〔羽日