পাতা:বর্ত্তমান জগৎ - প্রথম ভাগ.pdf/৫৩

মিশরের পথে-নব্যবঙ্গের দার্শনিক প্ৰবর 8 Գ মিশরীয় ধৰ্ম্মতত্ত্ব, দেব তত্ত্ব, বাহনতত্ত্ব আধুনিক খৃষ্টানজাতি এখনও সম্যক বুঝিয়া উঠিতে পারে নাই সত্য। কিন্তু তাহদের শিল্পের বাহ অঙ্গগুলি ক্রমশই বোধগম্য হইতেছে । আমরা দিন দিন। সেই প্ৰাচীনতম জাতির কলাজ্ঞান দেখিয়া মুগ্ধ হইতেছি। শীঘ্রই ভারতের প্রাচীন কলানৈপুণ্যও জগতে সম্বৰ্দ্ধনা লাভ করিবে। ইহা আমার দৃঢ় বিশ্বাস।” আমাদের পাত্রী অধ্যাপক বন্ধুটি একজন কবি-ইহঁর কবিতা রচনার শক্তি বেশ আছে--কিছু কিছু রচনা ইতিমধ্যে প্ৰকাশিত হইয়াছে। বয়স অল্প-বোধ হয়। প্ৰায় ত্ৰিশ বৎসর হইবে । DLDY SYDKLDLLDB DBD S DBD BBBS BBBDBDB DBD DBDBDYB জিনিষ স্বতন্ত্র । পাণ্ডিত্যের মহলে অভিজ্ঞতা, প্ৰবীণত ও বয়োবৃদ্ধি প্রধান সহায়। যত বেশী দেখা শুনা পড়া থাকে যথার্থ স্থায়ী যশোলাভের পক্ষে তত সুবিধা । ইতিহাস লিখিয়া, বা দর্শন প্রচার করিয়া বা বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার করিয়া জগৎকে স্তম্ভিত করা যুবকের কাৰ্য্য নয়- বরং অল্প বয়স হইলে লোকের রচনাগুলি সন্দেহের চোখেই দেখে । তাহারা মনে করে নিশ্চয়ই লেখকের ধারণাগুলি অপরিপক্ক-অনুসন্ধান ও গবেষণায় যথেষ্ট সময় ব্যয় ও পরিশ্রম করা হয় নাই, অধিকতর সতর্কতা এবং মনোযোগ অৰ্পণ করা উচিত ছিল, ইত্যাদি ৷ ” কিন্তু কবিতা-রচনার মূলমন্ত্র স্বতন্ত্র। অনেক সময়ে বিজ্ঞতা, ভূয়োদর্শন, প্ৰবীণতা ইত্যাদি না থাকিলেও লেখকের রচনায় উচ্চ শ্রেণীর প্ৰতিভা দেখিয়া আমরা বিস্মিত হইয়া থাকি। অল্প বয়সে কবিমহলে ক্ষমতা দেখান অসম্ভব নয়। কাজেই যাহার কবিযশঃপ্ৰাৰ্থ তাহাদিগকে অল্পবয়সেই নামের জন্য বড় বেশী উদগ্রীব দেখিতে পাই”। ৩০|৩২ বৎপরের ভিতর যাহার কবি-সংসারে নাম করিতে পারিলেন না। তঁহাদের ভবিষ্যৎ বড় অন্ধকারময় । এই জন্য যুবক কবিরা প্ৰতিকুল সমালোচ