পাতা:বর্ত্তমান জগৎ - প্রথম ভাগ.pdf/৮১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কবরের দেশে দিন পনর-পোটসৈয়দ, কাইরো و চলিল-আমাদের বামে তিমসা হ্রদ। এই হ্রদের ভিতর দিয়া সুয়েজ খাল প্ৰবাহিত হইতেছে । এখান হইতে আমরা নাইল খাল দেখিতে পাইলাম। এই খালের পাশ্বে চাষ। জমি-সবই আমাদের বাম দিকে । বলদের সাহায্যে সাধারণ লাঙ্গলে এখানে চাষ চলিতেছে । উষ্ট, গর্দভ, অশ্ব ইত্যাদির উপর চড়িয়া লোকেরা চলাফেরা করিতেছে। এই সবুজ উদ্যান ও আবাদভূমির দক্ষিণে বালুকারাশি সমুদ্রের ন্যায় চক্‌চক্‌ করি।- তেছে। আমাদের ডাহিনে অর্থাৎ উত্তর দিকেও কেবল মরুভূমি । আমরা দক্ষিণ-পশ্চিম দিকেই চলিতেছি বাইবেলের সুবিখ্যাত “গশোন” ভূমি আমাদের চতুৰ্দিকে রহিয়াছে। চাষীরা স্ত্রীপুরুষে কৰ্ম্ম করে । সকলেই সর্বদা পুরা পোষাক পরিয়া থাকে। ভারতবর্ষের কৃষকগণের ন্যায়। ইহারা খালি গায়ে মাঠে কাজ করে না । খেজুর গাছ, স্থানে স্থানে কলাগাছ ইত্যাদিই বড় গাছের মধ্যে বেশী দেখা যায় । চািষ জমি কৃষ্ণবৰ্ণ । ইস্মাইলিয়া-নগরে আমরা সুয়েজের রেলপথ দক্ষিণে ছাড়িয়া আসিআছি। এক্ষণে প্ৰায় ৩০ মাইল দক্ষিণ-পশ্চিমে আসিয়া আবু হাম্মাদ নগর অতিক্ৰম করিয়া চলিলাম। এখন হইতে অতিশয় উর্বর ক্ষেত্ৰ দিয়া যাইতেছি । সুজলা সুফলা শস্যশ্যামলা বঙ্গভূমি ব্যতীত ভারতবর্ষে এরূপ সুশ্ৰী ও কোমল এবং নয়ন-তৃপ্তিকর স্থান আর আছে কিনা সন্দেহ । আমাদের উভয় পাশ্বেই যতদূর দৃষ্টি পড়ে কেবল চষা জমি দেখিতেছি। পীত গোধুম শস্য, কৃষ্ণবৰ্ণ তুলার জমি, গবাদির জন্য সবুজ ঘাস এবং শাকশব্জী-এই-সমুদয় নানা রঙ্গে রঞ্জিত কৃষিক্ষেত্র আমাদের চারিদিকে বিস্তৃত রহিয়াছে। এই দৃশ্য ভুলিয়া-যাওয়া কঠিন । এমন ঐশ্বৰ্য্যপূৰ্ণ মনোরম স্থান জগতে বোধ হয় বেশী নাই। মিশরীয় বদ্বীপের এই অঞ্চলের अधिदांौद्म। नड। नडश् दाई कब्रिड श्राद्ध