পাতা:বর্দ্ধমানের ইতিকথা - নগেন্দ্রনাথ বসু.pdf/৭৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্থান-পরিচয় 8) চৈতন্যদেব কহিলেন, “গোবিন্দী! তুমি যথার্থ ভক্ত ও হরিপুজার অধিকারী। কিন্তু নিষ্কাম। ব্ৰত পালনে উপযুক্ত নও, এখনও তোমার বিষয়-বাসনা দূর হয় নাই, এখনও তোমার সঞ্চয়-স্পৃহা আছে। তাই বলিতেছি, গৃহে ফিরিয়া যাও, হরির আরাধনা করিও, তাহাতেই মুক্তি হইবে।” “আমি কিছু চাই না, সৰ্ব্বস্ব জলাঞ্জলি দিয়াছি, আর সংসারে ফিরিব না।”- দীর্ঘ নিশ্বাস ফেলিয়া সজল নয়নে গোবিন্দ এই কএকটী কথা বলিলেন। চৈতন্যদেব ভক্তশ্রেষ্ঠ গোবিন্দকে আলিঙ্গন করিয়া কহিলেন, “গোবিন্দী! তুমি যথার্থই সৰ্ব্বস্ব পরিত্যাগ করিয়াছ, কিন্তু এখনও তোমার সম্মুখে বিষম কণ্টক রহিয়াছে। আজ একটি হরীতকী সঞ্চয় করিয়াছ, কাল আবার আর একটী সঞ্চায়ের ইচ্ছা হইবে, পরশ্ব আর একটী । এইরূপ কামনাই নিষ্কাম ব্ৰত-পালনের ঘোর অন্তরায় জানিবে। সেই জন্য বলিতেছি, তুমি গৃহে ফিরিয়া যাও। যেদিন তোমার জীবনে কোন অলৌকিক ঘটনা ঘটবে, সেই দিন আবার আমার দর্শন পাইবে। যদি কোন অলৌকিক দ্রব্য পাও, যত্নসহকারে রাখিয়া দিও। তোমার আশা পূর্ণ হইবে।” মহা প্ৰভু এই প্রকারে গোবিন্দকে পরিত্যাগ করিলেন। গোবিন্দ অগ্রদ্বীপে আসিয়া “আবার কবে প্রভুর দর্শন পাইব”-এই আশায় নির্ভর করিয়া রহিলেন। এইরূপে বহুদিন গত হইল। শুভ মধুমাস আসিল । এক দিন ভক্তপ্রবর গোবিন্দ BDBDBBBB BDDBDD BDBE DBDBD LD BDBB DDBDDDYS D DBBD B BDD z আসিয়া তিনবার তঁহার পৃষ্ঠদেশ স্পর্শ করিল। তিনি চাহিয়া দেখেন, শবদাহের এক খণ্ড ক্ষুদ্ৰ কাষ্ঠী। তিনি সেই কাঠুখানি তীরে তুলিয়া রাখিলেন। কিন্তু তুলিবার সময় বুঝিলেন যে, ঐ কাঠখানি স্বাভাবিক গুরুত্ব অপেক্ষা শতগুণ ভারী। একি হইল! বিস্ময়ে গোবিন্দের মনে এক অপূৰ্ব্ব ভাবের সঞ্চার হইল। তিনি কুটীরে ফিরিয়া আসিলেন, কিন্তু মনের সেই অপার্থিব ভাব কিছুতেই দূর হইল না-এই চিন্তায় সমস্ত দিন অতিবাহিত হইল। রাত্রিকালে স্বপ্ন দেখিলেন, শঙ্খচক্ৰগদাধর যেন তঁাহাকে বলিতেছেন, “গোবিন্দ ! ভুল না, ভুল না, সেই কাঠখানি তুলিয়া আনিয়া গৃহে রাখ। মহাপ্ৰভু আসিতেছেন, আসিলে ऊँश्icक ७ि ।” গোবিন্দের নিদ্রা ভাঙ্গিল, দেখিলেন চতুর্দিকে ঘোর অন্ধকার। তিনি সেই নিবিড় অন্ধকারে যেন কোন কুহিকের বলে আকৃষ্ট হইয়া গঙ্গাতীরে আসিলেন, এখানে আসিয়া দেখিলেন, সেই DDB BDBDBDB BDD DBD S DBDDD DBDDB DDS SDDBSB DBBD DDD DL SS Y কুটীরে আনিয়া রাখিলেন। সে রাত্রি আর র্তাহার চক্ষে নিদ্ৰা আসিল না। ক্রমে প্ৰভাত হইল । গোবিন্দ অরুণের আলোকে দেখিতে পাইলেন, সেখানি শবদাহের কাষ্ঠ• নয় - এক খানি সমুজ্জল কৃষ্ণ-প্ৰস্তর। গোবিন্দ চমকিয়া উঠিলেন। চৈতন্যদেবের কথাগুলি ऊँछान्न अध११ झुछ्रेव् । বেলা দ্বিপ্রহর সময়ে গোবিন্দ গ্রাম-মধ্যে ভিক্ষা করিতে বহির্গত হইলেন। ভিক্ষান্তে কুটীরে ফিরিয়া আসিয়া দেখেন, কুটীর-দ্বারে চৈতন্যদেব। ভক্তপ্রধান গোবিন্দ চৈতন্যদেবকে