এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
ঐ পক্ষধ্বনি, শব্দময়ী অপসর-রমণী, গেল চলি’ স্তব্ধতার তপোভঙ্গ করি’ । উঠিল শিহরি গিরিশ্ৰেণী তিমির-মগন, শিহরিল দেওদার-বন। মনে হ’ল এ পাখার বাণী দিল আনি’ শুধু পলকের তরে পুলকিত নিশ্চলের অন্তরে অন্তরে বেগের আবেগ । পৰ্ব্বত চাহিল হ’তে বৈশাখের নিরুদেশ মেঘ ; তরুশ্রেণী চাহে, পাখা মেলি’ মাটির বন্ধন ফেলি’ ওই শব্দরেখা ধরে চকিতে হইতে দিশাহারা, আকাশের খুজিতে কিনারা। এ সন্ধ্যার স্বপ্ন টুটে বেদনার ঢেউ উঠে জাগি _ সুদূরের লাগি, .হে পাখা বিবাগী ! বাজিল ব্যাকুল বাণী নিখিলের প্রাণে, , “হেথা নয়, হেথা নয়, আর কোনখানে।” ώ ο