পাতা:বস্তুবিচার.pdf/২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

> と বস্তুবিচার । সুখাদ্য ফলেও চিনির অংশ আছে । ইউরোপীয় পণ্ডিতের কৌশলম্বার। ঐ সকল দ্রব্য ছইতে চিনির ভাগ পৃথক করিয়া বাহির করিতে পারেন কিন্তু ঐ চিনি এত অলপ পরিমাণে জন্মে যে, তদ্বারা কোন বিশেষ কার্ষ্য হইতে পারে না । তাহার। অারও কহিয়৷ থাকেন যে, প্রাণীদিগের শোণিত অস্থি এবং স্তম্য হন্ধে চিনির অংশ আছে। ইক্ষু ও খর্জুরের রস হইতেই অধিকাংশ চিনি উৎপন্ন হয়। তন্মধ্যে ইক্ষুজাত চিনিই অতি উত্তম ও সচরাচর ব্যবহৃত । ইক্ষু মাড়িয়া রস বাছির করিয়া জ্বাল দিলেই গুড় इल्ल । मै सङ्ग छेख्भक्ला' ८ङ्गल-श्रृंमा कब्रिङ्ग लद्देर्न३ চিনি হয়। চিনি প্রস্তুত করিবার নানারূপ প্রথা আছে ; তন্মধ্যে এক প্রকার এই যে, উত্তম সার গুড় পেতেতে ফেলিয়৷ ২ ৷ ৩ দিন রাখিতে হয় । ইহাতে তপস্থার সেপ্ট সকল নির্গত হইলে পর তাহাতে জলের ছিটা দিয়। পুষ্করিণীতে জাত এক প্রকার শৈবাল তদুপরি চাপ দিতে হয়। ঐরুপ ৭ ৮ দিবস থাকিলেই উপরিস্থ গুড় শুন্সি কিঞ্চিৎ শুভ্রবর্ণ হইয় উঠে। অনন্তর সেই গুলি চাচিয়া লইয়া অবশিষ্টের উপর শেওলা চাপ দিতে হয় । এইরূপে সমুদয়গুলি শুভ্রবর্ণ হইলে তাছ খোলায় চড়াইয়া জ্বাল দিতে হয়, এবং মধ্যে মধ্যে তাছার উপরিভাগে জলমিশ্রিত দুগ্ধ প্রদান করিতে হয়। এইরূপ করাতে উহার সমুদায় মল অর্থাৎ গাদগুলি উপরিভাগে ভাসিয়৷ উঠে। প্রথম দিন গাদ ন কাটিয়া অগ্নি হইতে নামাইয়াই একটা কিছু চাপ দিয়। রাখিতে হয়। পরদিন অধিতে চড়াইয়া পূৰ্ব্ববৎ দুগ্ধ প্রদানপূর্বক সমুদয়