পাতা:বস্তুবিচার.pdf/৬৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পারদ । 'సి' শৈত্যোঞ্চতাতেই পারার হ্রাস বৃদ্ধি স্থয়, এই কারণবশতঃ পারাদার তাপমানযন্ত্র প্রস্তুত হয় । পারস্কোর বায়ুমানযন্ত্রও নিৰ্ম্মিত হুইয়া থাকে । পারা জমাইয়া কাচের পৃষ্ঠে দিলে সেই কাচে প্রতিবিম্ব পড়ে । গুমাইবার প্রক্রিয়াও মিতান্ত কঠিন নহে । প্রথমতঃ রাঙ ও পারদ এই উভয়বস্তু ষে কাচের পৃষ্ঠে লাগাইতে হইবে, সেই কাচের সমাকার কোন মন্থণ প্রস্তরফলকের উপরিভাগে রাখিয়৷ উত্তম রূপে মিশ্রিত করত উক্ত ফলকের সমুদায় পৃষ্ঠভাগে ঘন কfর য় লণগাইয়। দিতে হয় । অনস্তর কাচখানি ফলকের উপরিভাগে সমানভাবে স্থাপনপূর্বক উপরি হইতে চাপ দিয়। ৩ } ৪ দিবস রাখিয়া দিলেই উক্ত মণ্ড কাচের পৃষ্ঠভাগে লগ্ন হওয়াতে দর্পণ প্রস্তুত হইয় উঠে । তিব্বত, আfষ্টয়া, স্পেন, পেৰু প্রভৃতি অনেক দেশে পারদের খনি আছে । উক্ত খনিসকলের অভ্যস্তরে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র গর্ভের মধ্যে তরল পারদ গোলাকার হইয়। অবস্থিত থাকে । কিন্তু সচরাচর উহণকে গন্ধকের সহিত সম্মিলিত হইয়৷ ছিঙ্গলের আকারে পরিণতই দেখিতে পাওয় যায় । ছিঙ্গল হইতে পারাকে পৃথক করিতে হইলে ছিঙ্গল ও লৌহ-চুর্ণকে একত্র করিয়া অগ্নির উত্তাপ লাগাইলেই পার স্বতন্ত্র হইয় পড়ে এবং হিঙ্গল-স্থিত গন্ধক লেীহের সস্থিত মিশ্রিত হইয়। অপর এক পদার্থ উৎপাদন করিয়াথাকে । এইরূপ পারদ ও গন্ধক উভয়কে একত্র মাড়িয়। অগ্নির উত্তাপ সহকারে ছিঙ্গলও করা যাইতে পারে । & পার। অতি বিষবৎ পদার্থ । কঁপচ পায় বা তাহার So